‘অমানুষ’-এর মহিম ঘোষাল কিংবা ‘গোলমাল’-এর ভবানীশঙ্কর – দু’য়েতেই বাজিমাৎ

আধুনিক বাংলা থিয়েটারের পথিকৃৎ হিসেবে উৎপল দত্তের ভূমিকা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। কিন্তু যে উৎপল দত্তকে আমরা রোজ দেখেছি রুপোলি পর্দায় হাড়হিম করা ভিলেন কিংবা হাসতে হাসতে গড়িয়ে যাওয়ার মতো কমেডিয়ানের চরিত্রে, সেই ভূমিকা হয়তো রয়ে গিয়েছে ঈষৎ অনালোচিতই। উৎপল দত্তের বাণিজ্যিক ছবি নিয়ে আলোচনায় সোমনাথ রায়। …
মানব বাবুর কিছু লক্ষণ যা চিনতে শিখেছি

সে ভাষার প্রমাণ আমরা তাঁর নিজের মৌলিক লেখাতেও পাই। মনে রাখা দরকার তবুও তিনি নিজের লেখায় সময় অতটা না দিয়ে, ছাত্রবয়সে অর্থাভাবে শুরু করা অনুবাদ চালিয়ে গেছেন নিজের মনন জগতের সঙ্গে আমাদের পরিচয় ঘটাতে। তাঁর মৃত্যু বাংলাভাষার সম্ভবত একমাত্র বিশ্বকবিতার মানচিত্রকরকে কেড়ে নিল।
স্বপ্নের দেশে ( কবিতা)

আমার চিৎকারে মৃত সিগনাল জ্বলে উঠলে / শয়ে শয়ে হেভি লোডেড ট্রাক আমাকে পিষে মারতে ছুটে আসবে…
গোল্লাছুটের বিরল পাঠসুখ (বই রিভিউ)

আগামী দিনে খেলার প্রতিবেদন এবং বিশ্লেষণের পেশায় যাঁরা আসতে চলেছেন বা ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের অতি অবশ্যই সংগ্রহ করে পড়ে দেখার প্রয়োজন ‘গোল্লাছুট’।
শোণিতমন্ত্র (পর্ব ১৯)

ডাকাতি সেরে ফেরার পথে ঘন জঙ্গলে এক তরুণীর মৃতদেহের বুকে তার জীবীত সদ্য়োজাত শিশুকে দেখতে পায় মনোহর সর্দার। বুকে তুলে এনে একমাত্র আত্মীয়া বুড়ি পিসির হাতে দিয়ে বলেছিল, ওকে সন্তানের মতো মানুষ করব। চৌরঙ্গিবাবার আশীর্বাদ নিয়ে নামকরণ হল হারাধন। তারপর? …
ক্ষয় নেই সঙ্গীতমার্তণ্ডের

গোরখকল্যাণের মন্দ্র সপ্তকের মধ্যম থেকে মধ্যসপ্তকের মধ্যম ছুঁয়ে, ঋষভ, কোমল নিষাদ, ধৈবতকে আন্দোলিত করে ষড়জে ন্যাস করছে পণ্ডিত জসরাজের কিংবদন্তীর কন্ঠস্বর। অবশেষে বলে উঠছেন যেন “জয় হো”।
জানকীর নিক্ষিপ্ত গহনার মতোই তাঁর কবিতা

শামসুর রাহমানের কবিতার মূল ভরকেন্দ্রে তিনটি দিকনির্দেশক চিহ্ন আমরা পাই। প্রথম চিহ্ন হল তাঁর স্বদেশ। দ্বিতীয় হল তাঁর ভাষা। তৃতীয় তাঁর প্রেম। এই ত্রিধারার ধারাজলে স্নাত হতে বারবার ফিরে যেতে হয় তাঁর কবিতার কাছেই।
আমার বাবা মণিলাল নাগ

বিষ্ণুপুর ঘরানার সেতারবাদক, পদ্মশ্রী পণ্ডিত মণিলাল নাগকে নিয়ে কিছু কথা কন্যা মিতা নাগের কলমে।