শুধু যাওয়া আসা (স্মৃতিতর্পণ)

Purba Dam

গুরুর জন্মতিথিতে শিষ্যার চিরবিদায়, এমনটা সচরাচর দেখা যায় না। সুচিত্রা মিত্রের জন্মদিনে পূর্বা দামের প্রয়াণ এমনই এক বিরল ঘটনার সাক্ষী করে দিল তাঁর অগণিত ভক্তকে। তাঁকে নিয়ে একান্ত স্মৃতিচারণে স্বপন সোম।

ছায়াপথ পেরিয়ে (ছোটগল্প)

আসলে সিদ্ধান্তটা আমাদের দু’জনের। আমরা দু’জনেই তো ঠিক করেছিলাম। ভালবেসেছি, তাই ভালবাসাকে বাঁচিয়ে রাখব দু’জনে মিলে। সবাই যা করে, সেই বিয়ে বাচ্চা সংসার বাচ্চাকে ডাক্তার বানানো… না, এসব আমরা করব না। তাহলে সেই শেষ পর্যন্ত দু’টো কথাই থাকবে— অ্যাডজাস্টমেন্ট আর কম্প্রোমাইস… ভালোবাসা থাকবে না। খোলা ছাদে পাশাপাশি শুয়ে দু’জনে একসঙ্গে সন্ধেতারা ফুটে উঠতে দেখব না তখন।

শিলাইদহে কবির এঞ্জিনিয়ারিং

Silaidaha Kuthibari

আজ, ১৫ সেপ্টেম্বর এঞ্জিনিয়ারস ডে। সেই উপলক্ষে ফিরে দেখা রবিকবির এঞ্জিনিয়ারিং পরীক্ষা-নিরীক্ষার সংক্ষিপ্ত ইতিহাসটি। শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে ফুলের রস বের করা কল বসিয়ে রঙিন কালি তৈরির সেই প্রক্রিয়া কি সফল হয়েছিল?

শোণিতমন্ত্র (পর্ব ২৩)

illustration by Chiranjit Samanta

সেদিন রাতে পচুইয়ের নেশায় বেহুঁশ হয়ে ঘুমচ্ছিল পীতাম্বর। কোনওভাবে খবরটা পেয়ে যায় পাঁচকড়ি। দলবল নিয়ে পৌঁছে যায় বড়বিলে। বুড়ির গলায় তলোয়ার ঠেকিয়ে চুপ করিয়ে রাখে সাঙ্গপাঙ্গরা। বেড়ালের মত চাল বেয়ে উঠে খড় ফাঁক করে বর্শার এক ফোঁড়ে পীতুকে গেঁথে ফেলে পাঁচু। চোখ খুললে নাকি পাঁচুর দিকে তাকিয়ে হেসেছিল পীতু।
– ঘুমন্তে মারলি?
– আমার মেগাইকে কি জীয়ন্তে ধরেছিলি?
জবাব দিয়েছিল পাঁচকড়ি।

আনন্দপথ

Bibhutibhushan Bandopadhyay

পথের কবি বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ১২৬তম জন্মবার্ষিকী ছিল ১২ সেপ্টেম্বর। আমৃত্যু প্রকৃতির পূজারী, যন্ত্রণাপথের পথিক, একাকী যাত্রী বিভূতিভূষণ আমাদের অনন্তকালের সঙ্গী, আমাদের আত্মার আত্মীয়। তাঁর জন্মদিবসে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য…    বৈকালে মেঘ দূরদেশে রওনা দিল, দরিদ্র আলো ফুটে উঠল মহাকাশে, ভিজে ভিজে, জলে ধোওয়া নূতন ধান হতে তৈরি চালের মতো। আমার ঘরের ওদিকে পাহাড়, সবুজে সবুজ। তার […]

পিঙ্ক কারনেশন   

carnation courtesy pickpik.com

নাচের মিউজিক শুরু হতেই আচমকা ম্যাডলিনকে অবাক করে দিয়ে সেই রাজপুত্র বাও করে এসে ম্যাডলিনকে নাচের অফার দিয়েছিল হাত বাড়িয়ে দিয়ে। নাম বলেছিল, ডিক। ম্যাডলিনের সাধ্য কী সেই বাড়ান হাত ফিরিয়ে দেন। নাচতে উঠেছিলেন ম্যাডলিন। মিউজিক শুরু হয়েছিল- ‘ওহ মাই আইলীন’। ম্যাডলিন নাচছিলেন একাত্ম হয়ে। বহুদিন পড়ে গালে তাঁর রং ধরেছিল– বার্গান্ডি।