মিথ্যের জয় হউক

সত্যি বলবেন না মিথ্যে? প্রশ্নটা পড়েই সমস্বরে সকলে বলে উঠবেন, সত্যি… আবার কী? কিন্তু সত্যিই কি তাই? রোজকার জীবনে শতকরা কত ভাগ সত্যি বলি বা শুনি আমরা? হিসেব করে দেখেছেন কখনও? অঙ্ক কষলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
একানড়ে (পর্ব ১)

‘খিদে পেলে নুনে জারানো কান খায়। শুধু মাঝে মাঝে নেমে আসে, তারপর হেঁটে হেঁটে ওই যে জঙ্গলের মাথায় গম্বুজ ওখানে চলে যায়। ওই গম্বুজের গা ঘেঁষে নদী চলে গেছে, যেখান থেকে মাছ তুলে এনে একানড়ে শুকুতে দেয় গম্বুজের মাথায়। তারপর সেই শুঁটকি মাছ আগুনে পুড়িয়ে খায়।
দিনু স্যার (ছোটগল্প)

ডাক্তারির আসল কথা কি বইতে লেখা থাকে? না। আসল রহস্য লুকিয়ে আছে মড়া কাটায়। আর সে কথা দিনু স্যারের চেয়ে বেশি ভালো করে আর কে জানে? কে এই দিনু স্যার? এ নামে তো কোনও শিক্ষক নেই মেডিকেল কলেজে!
যে গ্রামের আকাশে বাতাসে ভাসে রাগ-রাগিণী

পাঞ্জাবের প্রত্যন্ত এক গ্রাম। সেখানে শিশু জন্মালেই তার হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় তারই পছন্দের বাদ্যযন্ত্র। গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে নিয়ম করে চলে হিন্দুস্থানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের চর্চা, তালিম। নামধারী শিখ সম্প্রদায়ের বসবাস এই গ্রামে। সেখানকার আশ্চর্য কাহিনি শোনালেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
শোণিতমন্ত্র (শেষ পর্ব)

শহরজুড়ে বেশ কয়েকটি অন্নসত্র, জলসত্রও খুলেছে হারাধন অতি সম্প্রতি। সরোবরের ধারে কালীমন্দিরটি সংস্কার করেছে। নিজের বাসস্থান সংলগ্ন পল্লিটির নামকরণ করেছে বাবার নামে- মনোহর পুকুর। ঢং ঢং ভেসে আসা কাঁসর ঘণ্টার শব্দ। সন্ধ্যারতি শুরু হয়েছে কালীঘাট মন্দিরে।
বেলুড়মঠে দুর্গোৎসবের ইতি-কথা

বেলুড় মঠের দুর্গোৎসবের সূচনা হয়েছিল স্বামী বিবেকানন্দের মৃত্যুর ঠিক এক বছর আগে। মাথার উপর পেয়েছিলেন মা সারদার আশীর্বাদ। কিন্তু কোন ভাবনা থেকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন স্বামীজি?
সাটিনের জামা আর জরির টুপি

মানুষের আয় বাড়ছে, ক্রয়ক্ষমতা বাড়ছে, পরিবার ছোট হওয়ার ফলে মাথাপিছু খরচও আগের চেয়ে বেশি করা যায়। আর ভোগব্যয় বাড়লে অর্থনীতির উন্নতি হয় সে তো আগেই বলেছি। কিন্তু ভোগবাদের খপ্পরে একবার ঢুকে গেলে কিন্তু আয় বুঝে ব্যয় করা আর হয় না।
শোণিতমন্ত্র (পর্ব ২৯)

শেষবারের মতো মরণ কামড় দিতে তৈরি বিশে বাগদি আর তার কয়েকজন বিশ্বস্ত স্যাঙাত। বাকি সবাই বলি হয়েছে কোম্পানির পাইক লেঠেল আর ফৌজদারদের হাতে। মারা গিয়েছে বিশের ডানহাত মেঘাও। এ বার?