গোল্লাছুটের বিরল পাঠসুখ (বই রিভিউ)

আগামী দিনে খেলার প্রতিবেদন এবং বিশ্লেষণের পেশায় যাঁরা আসতে চলেছেন বা ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের অতি অবশ্যই সংগ্রহ করে পড়ে দেখার প্রয়োজন ‘গোল্লাছুট’।
মল্লিকা সেনগুপ্তের ‘সীতায়ন’ – ফিরে দেখা

১৯৯৬ সালে প্রকাশিত হয়েছিল মল্লিকা সেনগুপ্তের উপন্যাস ‘সীতায়ন।’ মহাকাব্যের আখ্যানে কেন্দ্রীয় নারীচরিত্রের সর্বস্তরীয় অবমাননার দিকটি দুঃসাহসিক ভাবে তুলে এনেছিলেন মল্লিকা। তাকে দাঁড় করিয়েছিলেন সমসাময়িক প্রেক্ষিতে। প্রায় পঁচিশ বছর আগেকার এই উপন্যাস আজও কেন একই ভাবে সমসাময়িক, প্রাসঙ্গিক?
‘বৃক্ষ অনুবাদক’ সম্পর্কে

তথাকথিত আখ্যানের ঘেরাটোপ ছেড়ে ও আখ্যানের আবহের ঘেরাটোপ ছেড়ে এই উপন্যাস বেরিয়ে পড়েছে।
পুরাণের পুনর্নিমাণ (বই রিভিউ)

ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়ের কসমিক পুরাণ বইয়ের সমালোচনা
একটি বর্ণময় স্তবক (বই রিভিউ)

অনুভবের বৈচিত্র্য এবং প্রকাশভঙ্গির সারল্য কখনো কখনো কবিতার সম্পদ হয়ে উঠতে পারে। অঞ্জনা বসুর অনেক কবিতাই তার উদাহরণ। তাঁর কবিতার অন্যতম বৈশিষ্ট্য স্বতঃস্ফূর্ততা ও স্বচ্ছতা। সেটা অধিকাংশক্ষেত্রেই পাঠককে স্পর্শ করেছে। তাঁর রবীন্দ্র-বিষয়ক কবিতাগুচ্ছের মধ্যে যে ঘন আবেগের স্ফূরণ আছে তা প্রচলিত কবিস্তুতির চেয়ে অনেকটাই স্বতন্ত্র। তিনি যখন বলেন, “যে স্টেশন থেকে তোমার রেলগাড়ি ছাড়ল এক […]
‘জর্দা বসন্ত’ কাব্যগ্রন্থের সমালোচনা

আশির দশকে কবি জয়দেব বসু তার ভ্রমণকাহিনী কাব্যগ্রন্থের একটি কবিতায় মধুসূদনের প্রতিপক্ষে একটি পংক্তি রচনা করেছিলেন। বাকদেবীর সমীপে সে ছিল এক সমীচীন প্রশ্ন। প্রত্নকল্পের জিজ্ঞাসা ছিল এই যে – শুধু শব্দে শব্দে বিয়ে দিয়ে কবি হওয়া যায় নাকি যে শব্দে শব্দে ডিভোর্স দেন তিনিও কাব্য পৌরহিত্যই করেন!
ত্রিধারা-র ধারাজল (বই সমালোচনা)

ভীমবেটকার রক পেন্টিং আর কেভ আর্টের মধ্যে লুকিয়ে থাকে এক অজানা সত্য। প্রাগৈতিহাসিক যুগের সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় আজকের ঐতিহ্য।
ক্ষতচিন্তা ভাঙন – সোমনাথ হোর: গ্রন্থ সমালোচনা

এই লেখা শুরু হয়েছে ১৯৩৫ সালের গোড়ায় তাঁর পিতার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে। সেই থেকে জীবনের প্রতিটি মুহূর্তের ঘাত প্রতিঘাতে তৈরি পিতৃহারা কিশোরের পরিণত শিল্পীসত্তার অকুন্ঠিত আর্তি বইয়ের পাতায় পাতায় ছড়িয়ে। সেদিন পিতার মৃত্যু দিয়ে তাঁর জীবনে আঁকা হয়েছে যে প্রথম ক্ষতচিহ্ন, তাকে আজীবন বয়ে নিয়ে চলেছেন।