দু’টি কবিতা

আর আজকাত লাভ-ক্ষতির হিসেবনিকেশকে তো
অঙ্ক বলেই মানি না।
সুদকষা দেখলে পেটে খিল ধরে যায় –
হাসি থামে না।
খিদের গল্প (কবিতা)

চৌকাঠ না থাকা ঘরে খিদে নেই / একথা জানে না চাকা
ভানুমতী (কবিতা)

নারীদিবসে চৈতালী চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা।
বহু বাসনায় (কবিতা)

মানুষের জীবনে তো তেমন আমোদ
নেই। বিনোদন নেই। তারা তাই অবসর পেলে
কষ্টের কথাগুলি কাগজের বলের মত গোল্লা করে
পরস্পর লোফালুফি করে, বেলুনের মতো তাকে
ওড়ায় বাতাসে। সংসারে এমনই নিয়ম।
বরণ (কবিতা)

দীপান্বিতা সরকারের কবিতা
উদযাপন

গোপন দিয়েছি, দিয়েছি ঠোঁটের আদিম / প্লেট সেজেছে আঁশগন্ধে চোবানো তারায়
এক্সপ্লোরার (কবিতা)

সহজ আর সোজাসুজি বলার কথাগুলো / আমি চিরকাল লুকিয়ে রেখেছি ইঙ্গিতের ভিতরে
চোরাই

ধর্মাবতার, আমি কোনও পাপ করিনি আমি শুধু সিন্দুক খুলে একটা বিপন্ন গোধূলি খুঁজেছি বাকি সোনাদানা যা ছিল সব কঙ্কাল হয়ে গেছে কবে! আমি জানি শব ছুঁয়ে থাকা বহুকালের রীতি বলা যায় না, হয়তো মহাশয় বগলে ছাতা নিয়ে হাঁটা শুরু করলেন উঠোনের দিকে। আমি জানি যে কঙ্কালের গায়ে ছিল হলুদ জামা গোধূলি তার করতলে মরা ইঁদুরের […]