ভাল আছি: কবিতা

ভাবিস না ওলটপালট হয়ে যাবে সবকিছু,বসে যাবে রথের চাকা… ভাল থাকা কাকে বলে, তা নিয়েই কাব্যে প্রশ্ন তুললেন মানস ঘোষ।
অভিমান: কবিতা

ভালোবাসা, বিরহ আর অভিমানের কাব্যভাষা ফুটে উঠল অভিরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কলমে।
মেলা (কবিতা)

কত দূরের মানুষ আসে মেলায়
ফুলিয়ে চুল টেরি বাগায় বিকেল
তেমনই এক কিশোরী মেয়ের মেলা-কাহিনি ঝিলম ত্রিবেদীর কলমে।
দু’টি কবিতা

এ এক অস্থির সময়। এ এক বিষণ্ণ বেলা। কবি অজিত বাইরির কলমে।
কথা কম বলার কোলাহল

রাণা রায়চৌধুরীর কবিতা
রণপ্রিয়ে (কবিতা)

হাথরসের ঘটনা সমূলে নাড়িয়ে দিয়েছে তামাম ভারতবাসীকে। নারীর এই চরম অবমাননা, লাঞ্ছনা আর অত্যাচার ছায়া ফেলেছে কাব্যেও।
তিনটি কবিতা

এই ঋতু কিছু বুনোফুলের, এই ঋতু ব্যভিচারী পারফিউম। অ্যাসফল্ট ফুঁড়ে ওঠা ফুলগাছ থেকে উন্মত্ত পাপড়িরা কেউ ফিরে আসে মসৃণ কালোয়।
দেবী (কবিতা)

দেবীর অধিষ্ঠান তো কেবল দেবালয়ে নয়, পথের প্রান্তে। সে কথা সকলেই জানি আমরা। তবু কি দেবীপূজার ক্ষণে মনে রাখি ঝাঁটা বালতি ন্যাতা নিয়ে আসে সেই নারীদের? রোজ রাতে মাতাল স্বামীর হাতে নিগ্রহ সয়েও যে দেবীরা রোজ ইট বালি বয়ে সন্তানদের মুখে গরাস তুলে দেন? তাঁদের নিয়ে পদ্য লিখলেন সেবন্তী ঘোষ।