দ্যোতক – গতকাল, আজ ও ভাবি কালের নকশা

রাজার কর্মে ধর্ম নেমেছে গভীরে/উজির মেতেছে মেদুরতার শ্বাসে/আড়ালে কেন? এ কোন কৃষ্ণচূড়া/বিধাতা ক্লান্ত উজ্জীবিতের ত্রাসে।
কারণ, জন্মদিন

জন্মদিনের আগের সন্ধেয় অনেককিছুই করা যায়।/যেমন – প্রাচীন পাপ, একক মৃগয়া এবং আনকোরা প্রেম।
কবিতাগুচ্ছ: আগুন ভরা কলসি তুমি

কুহকের আগে কুয়াশাকে ডেকে আনি/এ মেয়ে আমার একে আমি ভালবাসি/আদিবাসী আমি আদি অক্ষর থেকে/পৃথিবীতে আমি বারবার ফিরে আসি।
দু’টি কবিতা

তোমার অশ্বত্থের পাতা ছাওয়া দিন…
তোমার ফ্লুরোসেন্ট উদ্বায়ী রাত…
তোমার সম্মাননার ছোট বড় স্তম্ভসঙ্কুল পথ…
পার হয়ে, সব খবর আর বুঝি পৌঁছায় না,..
মানস ঘোষের দুটি কবিতা।
শীত দুপুরের গান : কবিতা

নতুন গুড়ের গন্ধ বুকে নিয়ে / ধেয়ে আসে ভোরের লোকাল, / তোমাদের পাড়ায় আজ গন্ধের উৎসব…
বলা যায়

এলানো দুপুরগুলো রাখা থাকে নোঙরবিহীন।
গাছে গাছে এলোমেলো শীত ফুটে থাকে!
বড় বেশি মিঠে লাগে
কাকভেজা বিডিও অফিস।
স্যাঁতস্যাঁতে দিনের আখ্যান অনুপ ঘোষালের কলমে।
পারিষদ দলে: কবিতা

বিমর্ষ রাজা! অশ্বত্থামা হতঃ ইতি গজ– চাঙানো অর্ধসত্য রাজসান্নিধ্যে কানে কানে। মিথ্যার পাহাড় চূড়ায় বসে ভবিতব্য-অজ্ঞান রাজা নিজস্ব নিয়মে প্রত্যেকদিন ক্ষয়প্রাপ্ত জরৎকারু হোন।
একটা নাটক: কবিতা

কিসের অহমিকায়, মাঝপথে রুদ্ধগতি নেমে আসে? অচল হয়ে যায় চতুর্দিক। কেন তুমি বড় নিশ্চুপ হয়ে দেখলে, দুরন্ত পবিত্রতায় ছেয়ে থাকা কবিতাও লেখা হল না আর।… শৌভিক চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা।