আই ঢাই: কম বা বেশি

সামান্য কম বেশি হলেই মন্তব্য – ‘ ট্যাল টেলে ‘ বা ‘ জোয়ারের জল সব আজ ডালে ঢুকেছে ‘। হিং এর কমবেশি হলেই ‘ উচ্ছে ছাড়াই তেতোর ডাল’! একই রকম আহ -বাহা-তাহা সেই ভাত রান্নাতেও।
মহাভারতের মহাতারকা: গঙ্গা

শ্রীকৃষ্ণ গঙ্গার প্রেমে পড়েছিলেন। তখন রাধা বাক্রুদ্ধ হয়ে গঙ্গাকে পান করতে উদ্যত হন। ভীতা গঙ্গা শ্রীকৃষ্ণের চরণে আশ্রয় নেন।
দূরবিনে চোখ রেখে দ্যাখো

আমি একটু অবাক হতে চাই আবার। একটা না-অবাক সময়ে দাঁড়িয়ে একটা অবাক করে দেবার মত ভালবাসা চাই, একটা মেশিনগান চাই যা থেকে বুলেট বেরোয়না, জ্যোৎস্না বেরোয়।
মহাভারতের মহাতারকা:প্রতীপপুত্র শান্তনু

শান্তনু সম্পর্কে বলা হয়, তিনি যাঁকে হাত দিয়ে স্পর্শ করতেন তিনি বৃদ্ধ বা বৃদ্ধা হলেও নবযৌবন ফিরে পেতেন। এই কারণে তাঁর নাম ‘শান্তনু’।
দূরবিনে চোখ রেখে দ্যাখো

গ্লেনারিজের সামনে সেই মুখ, গোলাপি জ্যাকেট, খোলা চুল, হালকা লিপস্টিক, যদিও চোখে চোখ পড়লে আজ খুব অচেনা মনে হয় মানুষের ঢল নেমেছে ম্যালে, দাস স্টুডিয়ো বাঁ হাতে রেখে সোজা হেঁটে গিয়ে
দূরবিনে চোখ রেখে দ্যাখো

কলম্বোর হিল্টন হোটেলের উনিশ তলা থেকে সব কিছু স্বপ্নের মত দেখায় – দূরে, পড়ন্ত রোদে ভেজা আকাশ চুমু খায় নীল সমুদ্রের ঠোঁটে, সুইডেন থেকে আসা জাহাজ বন্দরে এসে ঠেকায় তার শ্রান্ত শরীর, নীচে রাস্তায় আলো জ্বলে উঠছে এখন, পাখি ও মানুষেরা গাড়ি, বাস, টুকটুক ও হাওয়া বেয়ে ফিরে যাচ্ছে বাসায়, কফিশপে বেড়ে উঠছে ভিড়, জুলিয়ানা […]
ইন্তিবিন্তি

আশ্বিনের শারদপ্রাতে আলোকমঞ্জীর যেই না বেজে না ওঠে, মন একেবারে আলুথালু, বেয়াড়া। এ দিক সে দিক চলে যায়। কেন যায়, কোন দিকেই বা যায়, সে কেবল পুজোর হাওয়া জানে।
মহাভারতের মহাতারকা

মহাভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হলেন পরাশর। বশিষ্ঠ-অরুন্ধতীর পৌত্র তিনি। পিতা শক্ত্রি (শক্তি) তাঁর ভূমিষ্ঠ হওয়ার আগে নিহত হন।