অন্য জীবন অন্য মনন (৭): লিন্ডা ব্ল্যাক এলক্

আপনারা অনেকেই হয়তো লিন্ডাকে চেনেন, ওর ভালো নাম লিন্ডা ব্ল্যাক এলক্ (Linda Black Elk)। গাছপালা লতাপাতার সঙ্গে ওর নিত্যদিনের যোগ। আর কী আশ্চর্য দেখুন, লিন্ডা কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেমেয়েদের এসব গাছপালা চিনতে শেখায়। লিখলেন অমৃতা ভট্টাচার্য।
মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত: পর্ব ৯

বিধান রায় জিজ্ঞাসা করলেন কোন সাইজটা করলে ভালো হয়? বাবা তখন বঙ্কিম রচনাবলীর ১ নম্বরটা নিয়ে গেলেন। বিধান রায় দেখে খুব খুশি। বললেন, ‘বাঃ, বেশ তো। হাতে ধরে বেশ সহজভাবে পড়া যাচ্ছে। কোনও অসুবিধে হচ্ছে না তো পড়তে’। তখন উনি করলেন কি, ডি.এন.সেনকে ডেকে পাঠালেন। এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের ডি.এন. সেন তখন ওঁর ডান হাত। ডি.এন.সেনও ওই সাইজটা খুব পছন্দ করলেন। তখন ঠিক হল যে ওই সাইজটাই হবে।
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে সরস্বতী প্রেসের জন্মকথা, দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত…
মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত: পর্ব ৮

এই বইগুলো যখন করছেন বাবা, তখন সুখলতা রাও বাবাকে চিঠি লিখেছিলেন। সুখলতার বিয়ে হয় ডক্টর দিনকর রাওয়ের সঙ্গে। সুকুমার রায়ের দিদি সুখলতা রাও তো, উনি ওই পরিবারের গুণগুলো পেয়েছিলেন। উনি বাবাকে লেখেন— “আপনি এত ভালো ভালো বই করছেন, আমাকে কাজে লাগান।”
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে সরস্বতী প্রেসের জন্মকথা, দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত…
প্রবাসীর নকশা: পর্ব ১৮

ষাটের দশকে অস্ট্রেলিয়া থেকে ভালো জাতের ষাঁড় আনানো হত এদেশের গোরুর মান বৃদ্ধির উদ্দেশ্য নিয়ে। বর্তমানে ভারত আমাদের মতো মনুষ্যরূপী ষাঁড়দের অস্ট্রেলিয়াতে রফতানি করছে। দেশটার মানবসম্পদ বাড়ছে।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, ইতিহাস ও সমাজভাবনার মিশেল, কলম ধরেছেন সিদ্ধার্থ দে…
মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত: পর্ব ৭

বাবা তখন পরিকল্পনা করছেন একটা বই করার। একটা পশু-পাখিদের নিয়ে আর একটা মানুষদের নিয়ে। বাবা ছড়া ঠিক করলেন। সবই প্রচলিত ছড়া। প্রতুলবাবু কিন্তু দেরি না করেই এঁকে দিলেন। নরেনবাবু এঁকে দিতে একটু দেরি করলেন। সেই জন্য প্রতুলবাবুর বইটা ‘ছড়ার ছবি-১’ বলে ১৯৪৯ সালে ছাপা হল। তার কারণটা হচ্ছে ১৯৪৯ সালেই সরস্বতী প্রেস অফসেটের জন্য ক্র্যাবট্রি সিঙ্গল কালার মেশিন আমদানি করেছিল। ওই মেশিনে বইটা ছাপা হল।
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে সরস্বতী প্রেসের জন্মকথা, দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত…
অন্য জীবন অন্য মনন (৬): অল্পনা রাণী মিস্তিরি

অল্পনা রাণী কি পৃথিবীর বীজকোষের কথা জানেন? কেমন করে সেখানে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণে পৃথিবীর প্রাণভোমরা গচ্ছিত আছে, সেকথা বোধহয় তাঁর জানা নেই। জানা থাক বা না থাক, এতে সত্যিই তাঁর কিছু যায় আসে না।
জীবন থেকে জীবনে: তৃতীয় পর্যায়-পর্ব ২

খাঁ সাহেব গেয়েছিলেন বেহাগ, কেদার ও আভোগী কানাড়া। গ্রামোফোন কোম্পানি রেকর্ডও করেছিলেন সেই আসর। ওঁর সঙ্গে হারমোনিয়ামে ছিলেন কমল বন্দ্যোপাধ্যায়। কমলদা’র কাছে শোনা গানের এক বিরতিতে খাঁ সাহেব ওঁকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘‘কমল, তুমি কি আমার গলায় এক-আধবার একটা শাঁখের আওয়াজ শুনতে পাচ্ছো?’’ কমলদা যখন বললেন, ‘‘হ্যাঁ। এর আগের দিনেও গলায় ওই আওয়াজ পেয়েছি। ভাবছিলাম এটা একটা নতুন কাজ আপনার গলার।’’
শুরু হল শংকরলাল ভট্টাচার্যের ধারাবাহিক কলাম ‘জীবন থেকে জীবনে’-র তৃতীয় পর্যায়, আজ দ্বিতীয় পর্ব
মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত: পর্ব ৬

উদ্বাস্তু মানুষ আসতেন, শিয়ালদাতে নামতেন। ‘বরিশাল সেবা সমিতি’র একটা ব্যানার টাঙানো থাকত। বাবা ভলান্টিয়ার রেখেছিলেন। যাঁরাই আসতেন বরিশাল থেকে, তাঁরা ওখানে দাঁড়াতেন। ভলান্টিয়াররা তাঁদের জিনিসপত্র তুলে এনে তাড়াতাড়ি করে শিয়ালদা থেকে সরস্বতী প্রেসে তুলে দিয়ে আসত। লঙ্গরখানায় পৌঁছে দিত। সেখানে তখন লঙ্গরখানা ছিল।
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে সরস্বতী প্রেসের জন্মকথা, দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত…