যাঁদের মনে রেখেছি, যাঁদের মনে রাখিনি: পর্ব ১৪- অতিমারির ক্ষত

এই প্রথম নয়, এর আগেও ভারত পড়েছে অতিমারির খপ্পরে। প্লেগ থেকে স্প্যানিশ ফ্লু– উনিশ শতকের শেষ থেকে বিশ শতকের গোড়া– অতিমারিতে লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। তখন কী করছিলেন জ্যোতিবা-সাবিত্রী-সাহুজি? লিখছেন ঈশা দাশগুপ্ত।
আমাদের কবিতা, ওদের কবিতা: ১

একই সময়ে দাঁড়িয়ে, একই সময়খণ্ডে বসবাস করে, দু’জন কবি হয়ে উঠতে পারেন দুরকম– একজন মাটির মতো সরল, আর একজন লুপ্ত ভাষায় লেখা শিলালিপির মতো দুর্বোধ্য। যেমন নির্মল হালদার এবং সদ্যপ্রয়াত গৌতম বসু। … কবিতার কথা, কবির কলমে। সুবোধ সরকার।
‘বাইশে শ্রাবণ’ এবং রানী

আজ বাইশে শ্রাবণ। বিশ্বকবির প্রয়াণ দিবস। আজ তাঁকে স্মরণ করার দিনে উঠে এল তাঁর প্রিয়তমা রানী তথা নির্মলকুমারী মহলানবিশের স্মৃতিবিধৃত কবির শেষ কদিনের কথা। শোনালেন পীতম সেনগুপ্ত।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৭- (আমাদের) ডাক্তার ডাকুন

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মধ্যবিত্ত বেড়ে ওঠার কথা, দুই দাদার ডাক্তারি পড়া আর সেই সুযোগে ডাক্তারি বই ঘেঁটে দেখার সুযোগের গল্প। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
যাঁদের মনে রেখেছি, যাঁদের মনে রাখিনি: পর্ব ১৩- ছত্রপতি ও দেবদাসীরা

সাবিত্রী-জ্যোতিবা ফুলের দলিত শিক্ষা ও সংস্কারের আন্দোলন অনেকটা বাংলার ব্রাহ্ম আন্দোলনের মতোই দিশাহীন হয়ে যেতে পারত, যদি না তাঁদের ছেড়া যাওয়া ব্যাটনটি হাতে তুলে নিতেন ছত্রপতি সাহু মহারাজ। এই পর্বে দেবদাসীদের নিয়ে তাঁর কর্মকাণ্ডের কথা লিখলেন ঈশা দাশগুপ্ত।
দিনের পরে দিন: শতবর্ষে শংকর ঘোষ: প্রথম পর্ব

শংকর ঘোষ। প্রবাদপ্রতীম সাংবাদিক। ২০২১ সালে তাঁর জন্মশতবর্ষ। চল্লিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে তাঁকে সবচেয়ে কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলেন সহধর্মিণী তথা লেখিকা আলপনা ঘোষ।
এক চিড়-ধরা সম্পর্কের কাহিনি

দোল পূর্ণিমা সন্ধ্যায় দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ৫ নম্বর সুকিয়া স্ট্রিট-এর বাড়িতে প্রথম ‘পূর্ণিমা মিলন’ বা ‘সাহিত্যিকী পৌর্ণমাসী সম্মিলন’ উদযাপন হয়। সেদিনের আসরেও রবীন্দ্রনাথ ছিলেন।
যাঁদের মনে রেখেছি, যাঁদের মনে রাখিনি: পর্ব ১২- অসবর্ণ বিবাহ ও ছত্রপতি

সাবিত্রী-জ্যোতিবা ফুলের দলিত শিক্ষা ও সংস্কারের আন্দোলন অনেকটা বাংলার ব্রাহ্ম আন্দোলনের মতোই দিশাহীন হয়ে যেতে পারত, যদি না তাঁদের ছেড়া যাওয়া ব্যাটনটি হাতে তুলে নিতেন ছত্রপতি সাহু মহারাজ। তাঁর কর্মকাণ্ডের কথা লিখলেন ঈশা দাশগুপ্ত।