যমুনাদি-রাধাদি ও আলুপটলের ২৩ দিন

বড়মার হেঁসেলে ছিল যমুনাদি আর রাধাদির মৌরসিপাট্টা। তাঁরাই সামলাতেন উনুন আর সকলের খাওয়াদাওয়ার পাট। বড়মা বৈধব্যযাপন করে রোজকার রান্নাবাড়ার দিকে খুব একটা মন দিতেন না। কিন্তু একদিন তাল কাটল… লিখছেন গোপা দত্ত ভৌমিক।
আহারেণু: পর্ব ৮ – ডাল চরিত মানস

ডাল বললেই বাঙালি মননে প্রথম উঁকি দিয়ে যায় রোজকার খাদ্যতালিকা। ডালভাত, বাঙালির বেসিক খাবার। কিন্তু নিখল ভারত তথা বিশ্বের দরবারে? ডালের জয়যাত্রা অব্যাহত। রকমারি ডাল নেড়েচেড়ে দেখলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
খোসার খবর খাবার পাতে!

সবজির খোসা। এমনিতে ফ্যালনা। কিন্তু করোনাকালে লকডাউনের ত্রাসে শঙ্কিত গেরস্থালিতে সে-ও হয়ে উঠেছে জরুরি খাদ্য। প্রয়োজনীয় ভিটামিন আর খনিজে ভরপুর সবজির খোসা দিয়ে ফুল কোর্স মিল রাঁধলেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
আহারেণু: পর্ব ৭- পোলাও-বিরিয়ানির পাকশালে

পোলাও মানে নিরামিষ, আর বিরিয়ানি মানে আমিষ, এ ধারণা এল কোথা থেকে? পোলাও মানে কিন্তু মাংস মিশ্রিত ভাত! তাহলে কি তা বিরিয়ানির সমগোত্রীয়ই হল না? পোলাও-বিরিয়ানির রহস্যভেদে ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
বাণীমাসিমার পৌষপার্বণ

মকরসংক্রান্তির দিন পিঠে খাওয়ার রেওয়াজ বাঙালি বাড়ির এক বিশিষ্ট খাদ্যাভাস। সদ্য ওঠা নতুন গুড় দিয়ে নানা রকম পিঠে আর পায়েসের সুঘ্রাণ শীতের শুরুতে মাতিয়ে তোলে বাঙালিকে। তেমনই এক পৌষ পার্বণের গল্প গোপা দত্ত ভৌমিকের কলমে।
চপ দিয়ে যায় চেনা

বাদলার দিনে বিকেল মানেই বাঙালি ভিড় করবে ছোট্ট অস্বাস্থ্যকর তেলকালি পড়া উনুনের সামনে, যেখানে কালো লোহার কড়াই ভর্তি ফুটন্ত তেলে পড়ছে চপ। চপের চোদ্দোকাহন পিনাকী ভট্টাচার্যের কলমে।
আহারেণু: পর্ব ৬- পাতুরিপ্রীতির স্বাদকাহন

পাতুরি বললেই বাঙালির জিভ জলে ভরে আসে। নাকে ঝাঁঝালো সুবাস আসে সর্ষেবাটা কাঁচালঙ্কা আর সর্ষের তেলের। কিন্তু পাতুরির মাছেরও যেমন রকমফের হয়, তেমনি রাজ্যভেদে নামও যায় পালটে। লিখছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
পাতে পড়ল পিৎজ়া!

কচিকাঁচাদের বার্থডে পার্টি হোক বা শপিং মলের জমায়েত, লকডাউনের বোরিং দিন হোক বা ইশকুল থেকে ফেরার সময়, ‘কী খাবে’-র এক কথায় উত্তর পিৎজ়া। বাড়িতেই নানা রকম বানালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।