আহারেণু: পর্ব ১৫- দক্ষিণী আমিষ

দক্ষিণী খাবার মানেই কি ইডলি দোসা বড়া? মোটেই না! চিংড়ি, কাঁকড়া, মুরগি, মটন নিয়ে দক্ষিণী আমিষের প্ল্য়াটারও কিন্তু দারুণ আকর্ষণীয়, মশলাদার, রগরগে। লিখছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
চুপচাপ মগজের চপ!

একশো বছর আগে, ১৯২০ সালে শ্রী সুশীল রায় যতীন্দ্রমোহন এভিনিউয়ে খোলেন ” মিত্র ক্যাফে”। সেই একশো বছরের পুরনো দোকানের অনন্য মেনু ‘ব্রেইন চপ’! লিখছেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
প্রতি কামড়ে মুখে চাই মেওয়া

আজ পৌষ সংক্রান্তি। বাঙালির ঘরে ঘরে আজ পিঠে পায়েস পুলির ধুম। লিখছেন কৃষ্ণ রাজেশ্বরী মিত্র।
আহারেণু: পর্ব ১৪- তন্দুরির অন্দরকথা

কাঁচা মুরগির মাংস ছাল ছাড়িয়ে নুন, টক দই ও তন্দুরি মশলায় ম্যারিনেট করে গোলমরিচ, লাল লঙ্কার গুঁড়ো, কাশ্মীরি লংকার গুঁড়ো এবং হলুদ বা তিখা পেস্ট দেওয়া হয়। ম্যারিনেশন বেশি হলে মাংস বেশি নরম হবে। তন্দুরি চিকেন নিয়ে লিখলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
আহারেণু: পর্ব ১৩- পুডিং নামে মিঠাইটি

পুডিং বললেই বিলিতি মিষ্টান্নের কথা মনে হয় ঠিকই, কিন্তু আদতে তার ভারতীয়করণ ঘটে গিয়েছে বহুযুগ আগেই। আমাদের পায়েসকেও রাইস পুডিং বলে দিব্যি চালানো যাচ্ছে বিশ্ববাজারে। লিখছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
বড়দিনে বেবিংকা!

দেখতে ওপর থেকে আহামরি কিছুই না। ধার থেকে দেখলে অনেকগুলো স্তর। জাস্ট চামচ দিয়ে কেটে একটু মুখে দিয়েছি, দিদি মুচকি হেসে জিজ্ঞেস করে গেল.. “কী রকম?” বড়দিনের মজার কেক বেবিংকা নিয়ে লিখছেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
মফসসলের বিয়েবাড়ির খাওয়াদাওয়া

বিয়েতে শাড়ি-গয়নার জৌলুস তেমন না থাকলেও খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রে আন্তরিকতার কোনও অভাব হত না। সীমিত সামর্থ্যের মধ্যেও থাকত ভরপুর বাঙালিয়ানা। লিখছেন মণিমেখলা মাইতি।
আহারেণু: পর্ব ১২ – বাংলার ঝালফ্রেজি

ঝালফ্রেজি বললেই মনে হয় অবাঙালি রান্না। কিন্তু তার মূল রয়েছে এই বাংলাতেই। বাংলা শব্দ ‘ঝাল’ আর ইংরেজি শব্দ ‘ফ্রেজি’, দুইয়ে মিলে এই নিরামিষ (কখনও বা আমিষ) রান্নার কিসসা শোনালেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।