বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ যে সময়ের ঘটনা, তখন আমি নিতান্তই শিশু। ১৯৭১ সাল। আমি মাত্র বছর ছয়েকের। তবে কিছু একটা ঘটছে বেশ কয়েকমাস ধরে, সেটা বোঝার ক্ষমতা হয়েছে দিব্যি। বাড়িতে টেবিলের ওপর প্রকাণ্ড এক ঢাউস রেডিও ছিল। আপিস থেকে ফিরে বাবা রোজ সেই রেডিওর ম্যাজিক আলোয় চোখ রাখতেন। ঠিকমতো এরিয়াল কাজ করছে কিনা। বড় দুঃসময় চলছে নাকি। কখনও বিবিসি, কখনও ভয়েস অফ আমেরিকা ধরছেন। রেডিওর গায়ে কান দিয়ে শুনছেন গুরুত্বপূর্ণ খবর।

মা এসে বলছেন, আজ কী আপডেট? ঠাকুমা এসে বলছেন, হ্যাঁ রে, আমাদের সাতক্ষীরার কথা কিছু বলল? বিদেশের বার্তা খানিকক্ষণ শুনে রেডিওর মোটা মোটা নব ঘুরিয়ে বাবা বাংলাদেশের বেতার চ্যানেল ধরতে পেরে যেন হাতে চাঁদ পেলেন। সেখানে কিছুক্ষণ মুক্তিযুদ্ধের আপডেট শোনা যেত বাংলায়। তারপর সংবাদ পরিবেশনার ফাঁকে ফাঁকে চলত গান। আমাদের পরিবারে একটা সাঙ্গিতীক বাতাবরণ থাকার কারণে গানে বেশ উৎসাহ ছিল মা, বাবা এবং আমার। আঁচ পেতাম, কিছু নিশ্চয়ই ঘটমান, নয়তো সবাই এত উদগ্রীব কেন?  

Bangladesh Liberation War
মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান


মুক্তিযুদ্ধ তো চলল বেশ কয়েকমাস ধরে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ শুরু হয়ে ১৬ ডিসেম্বর শেষ হয়েছিল, বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের মধ্য দিয়ে। এই মুক্তি আন্দোলনে ক্ষয়ক্ষতি, গোলাবর্ষণ, মৃত্যুমিছিল এসবের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক উন্মেষও হয়েছিল বিপুল রকম। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র দুই বাংলার সাংস্কৃতিক কর্মীদের কর্মকাণ্ড নিয়ে ইথার তরঙ্গে বারেবারে ভাসিয়েছে সঙ্গীতচেতনা। উজ্জীবিত হয়েছেন মুক্তি আন্দোলনের বিপ্লবী যোদ্ধারা। সাহিত্যের দলিল রচিত হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধের সময় সীমান্তবর্তী রাজ্যসমূহের, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরার সাংস্কৃতিক কর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন একপ্রকার। বাংলাদেশের সঙ্গে তাঁদের প্রাণের যোগাযোগ। গীতিকার, সুরকার, গায়ক-গায়িকারা সে সময় বিচিত্রানুষ্ঠান আয়োজন করতেন নিয়মিত। একদিকে গান তৈরি করে রেকর্ডিং চলছে, অন্যদিকে চিত্রশিল্পীরা ছবি আঁকছেন। গণমাধ্যমগুলি প্রতিদিন মুক্তিযুদ্ধ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করছে। মনুমেন্টের পাদদেশে জমায়েত হয়ে মিটিং হচ্ছে। সেখানেও গান হচ্ছে। 

Bangladesh Liberation War
বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী


এই যুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধা ও দেশবাসীর মনোবলকে উদ্দীপ্ত করতে “স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র”-এর ভূমিকা ছিল নিঃসন্দেহে অবিস্মরণীয় । যুদ্ধের সময়ে প্রতিদিন মানুষ অধীর আগ্রহে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান শোনার জন্য অপেক্ষা করত। “জয় বাংলা বাংলার জয়, 
পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে” গানটি বেতার কেন্দ্রের সূচনা সঙ্গীত হিসাবে রোজ প্রচারিত হত। যুদ্ধের ভয়াবহ দিনগুলোয় মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাণে সাহস, মনে উদ্যম সঞ্চার করার জন্যই রক্ত টগবগিয়ে ওঠা গান, কবিতা বক্তব্য সর্বদাই প্রচার করা হত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে।

সেইসব দাপুটে গান শুনে শুনে বাবা, মা রেডিও থেকে টুকে টুকে রেখে ডায়েরি ভরিয়ে ফেলতেন। একরত্তি আমিও তোতাপাখির মত  শুনে শুনে শিখে ফেলতাম। গাইতাম নাইতে, খেতে, বসতে, শুতে। লোকের মুখে মুখে, বেতার তরঙ্গে বহুল প্রচারিত সেইসব গানের অন্যতম একটি হল সলিল চৌধুরীর “এই দেশ এই দেশ, আমার এই দেশ, এই মাটিতেই জন্মেছি মা, জীবন মরণ, তোমার শরণ, তোমার চরণ ধূলি দাও মা।” এ গান মুখে মুখে ফিরত সে সময়। 

তবে এ গানটির রচনাকাল অবশ্য যুদ্ধের পরের বছর, ১৯৭২ সালে।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় যাঁর লেখা গানে দুই বাংলার আকাশ বাতাস জেগে উঠত স্বাধীনতার মন্ত্রে, সেই মানুষটির নাম গোবিন্দ হালদার। তাঁর জন্ম হয়েছিল অবিভক্ত বাংলার বনগাঁ শহরে ১৯৩০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি। মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে যে সব গান সম্প্রচারিত হত আর জনমানসে দেশাত্মবোধক উন্মাদনার ঢেউ তুলত, তাদের মধ্যে অন্যতম গোবিন্দ হালদারের লেখা গান। তাঁর লেখা ‘মোরা একটি ফুলকে বাঁচাব বলে যুদ্ধ করি/ মোরা একটি মুখের হাসির জন্য অস্ত্র ধরি’-তে সুরারোপ করেছিলেন আপেল মাহমুদ। গানটি গেয়েওছিলেন তিনি। ২০০৬ সালে বিবিসি বাংলা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাংলা গানের একটি তালিকা প্রকাশ করে যাতে শ্রোতাদের মনোনীত সেরা কুড়িটি গানের মধ্যে এই গানটি ছিল অন্যতম।

gobinda haldar Bangladesh Liberation War

আয়কর বিভাগে সরকারি চাকরি করতে করতেই গান লিখতেন গোবিন্দ হালদার। তাঁর সহকর্মী তথা বন্ধু কামাল আহমেদের অনুপ্রেরণায় মুক্তিযুদ্ধের আবহে একের পর এক কালজয়ী গানের জন্ম দিয়েছিলেন তিনি। ১৯৭১-এ পাক বাহিনীর আত্মসমর্পণের খবর ছড়িয়ে পড়তেই বেতারে সম্প্রচারিত হয়েছিল গোবিন্দ হালদারের লেখা, আপেল মাহমুদের সুর করা গান ‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে’। এছাড়াও ‘পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে’, ‘লেফট রাইট লেফট রাইট’, ‘হুঁশিয়ার হুঁশিয়ার’, ‘পদ্মা মেঘনা যমুনা’ এগুলি অন্যতম। ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসে কলকাতায় একপ্রকার লোকচক্ষুর অন্তরালেই প্রয়াত হন গোবিন্দ হালদার।  

মুক্তিযুদ্ধের সময়কার সেই গানগুলি আজও যখন শুনি, গায়ে কাঁটা দেয়। শিহরণ জাগানো সব গান আর তাদের জ্বালাময়ী কথা। আমার সে বয়সে এমন হয়েছিল, রেডিওতে গানগুলি শুনতে পেলেই বইখাতা ফেলে রেখে দৌড়ে যেতাম রেডিওর ঘরে। মনে হত কত চেনা কথা, চেনা সুর। এর মূলে কিন্তু পশ্চিমবাংলার স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অবদান কম ছিল না। সেসব কালজয়ী গানগুলি বার্তা দিত ইতিবাচকতার, উদ্দীপনার, সেটা বড় হয়ে বুঝেছি। 

বাবাকে বলতে শুনেছি, বিবিসির অনুরোধের আসরে হঠাৎ বাংলাদেশের এক শ্রোতার অনুরোধ জোন বায়েজ়ের গানের । সঙ্গে সঙ্গে ‘উই শ্যাল ওভার কাম সাম ডে’ প্রচারিত হল। আমরা শিখে নিলাম।

এইসব দেশাত্মবোধক, গণজাগরণমূলক গান প্রচারিত হত সারাদিন ধরে। সেখানে এক ছাদের নীচে থাকতেন রবীন্দ্রনাথ থেকে নজরুল, অতুলপ্রসাদ থেকে দ্বিজেন্দ্রলাল আর বাংলাদেশের অন্যতম গীতিকার গোবিন্দ হালদার। মানুষের সর্বকালের সামগ্রিক মুক্তির অন্যতম ওষধি হল রবীন্দ্রনাথের গান। রাজনৈতিক সম্মুখ সমরে অবতীর্ণ মানুষের কাটা ঘায়ে নতুন করে প্রলেপ দিল যেন “আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি”। এমনকি ১৯৭১-এর আগে যেসব গান রচিত হয়েছিল সেগুলিও সঞ্জীবনী সুধার মতো যেন যুদ্ধ লাগার প্রেক্ষাপটে অতি প্রাসঙ্গিক বলে তখন বাজানো হত বেতার মাধ্যমে। 

Bangladesh Liberation war
মুক্তির মন্দির সোপানতলে


বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নাড়া দিয়েছিল সারা পৃথিবীর অসংখ্য সঙ্গীতশিল্পীকে। এমনকি ব্রিটিশ আমলে বঙ্গভঙ্গের সময় রচিত গানও নতুন করে গাইতে লাগলেন সবাই। সলিল চৌধুরীর বিখ্যাত গান “
ও আলোর পথযাত্রী, এ যে রাত্রি, এখানে থেম না, এ বালুচরে আশার তরণী তোমার যেন বেঁধ না” উৎসাহের জোয়ার আনল।  ১৯৭১-এ নতুন করে এই গানখানি রেকর্ডিং হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট মাথায় রেখেই। মিউজিক অ্যালবামের নাম ছিল “বাংলা আমার বাংলা”। এই অ্যালবামের আর একটি গানের কথা ছিল আরও জোরাল। গেয়েছিলেন মান্না দে এবং সবিতা চৌধুরী। সঙ্গীতায়োজনে সলিল চৌধুরী।

“মানব না এ বন্ধনে, মানব না এ শৃঙ্খলে
মুক্ত মানুষের স্বাধীনতা অধিকার
খর্ব করে যারা ঘৃণ্য কৌশলে”

কিংবা “মা গো বাংলা আরও কতদিন, নিজ ভূমে পরবাসী প্রতিদিন…” এইসব গান শুনলে এখনও মনের মধ্যে কেমন যেন করে। 

***

বঙ্গভঙ্গের সময় রচিত গান, দেশভাগের পূর্বে ইংরেজ-বিরোধী আন্দোলনের সময় স্বাধীনতা সংগ্রামীদের যেমন অনুপ্রাণিত করেছিল, সেগুলিও যেন একইভাবে দুই বাংলার আপামর বাঙালিকে সাহস আর উন্মাদনা জুগিয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের সময়ে। 

আকাশবাণী বেতার কেন্দ্র থেকে প্রধানতঃ চার ধরনের গান প্রচারিত হত তখন, মুক্তিযুদ্ধের ভয়ানক পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে। এর মধ্যে উনিশ শতকের শেষার্ধ থেকে ১৯৪০ পর্যন্ত রচিত স্বদেশী গানগুলিই বেশি। অধিকাংশের রচয়িতা ছিলেন রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ইসলাম, দ্বিজেন্দ্রলাল রায়, অতুলপ্রসাদ সেন প্রমুখ। 

রবীন্দ্রনাথের “আমার সোনার বাংলা” ছাড়াও “ও আমার দেশের মাটি, তোমার পরে ঠেকাই মাথা”, “আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি”, “আমরা সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে”, “বাংলার মাটি বাংলার জল”, “বাঁধ ভেঙে দাও, বাঁধ ভেঙে দাও”, “যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে”, “সঙ্কোচের বিহ্বলতা, নিজেরে অপমান”, “ব্যর্থ প্রাণের আবর্জনা পুড়িয়ে ফেলে আগুন জ্বালো”, “নাই নাই ভয়, হবে হবে জয়”, “এবার তোর মরা গাঙে বান এসেছে” বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। 

Bangladesh Liberation War
বাংলাদেশের স্বাধীন হবার দিনে বক্তৃতা দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমান


কাজী নজরুল ইসলামের কবিতার পাশাপাশি “কারার ঐ লৌহ কপাট, ভেঙে ফেল কর রে লোপাট” অথবা “শিকল পরা ছল, মোদের এই শিকল পরা ছল”… লড়াকুদের যুদ্ধস্পৃহাকে শাণিত করেছিল সে সময়। এছাড়াও তখন বাজত নজরুলের “ও ভাই খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি, আমার দেশের মাটি” কিংবা “দুর্গম গিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাবার”-এর মতো দাপুটে গান। এমনকী ভারতীয় ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর সম্মানে রচিত, লতা মঙ্গেশকরের গাওয়া “একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি” (১৯৬৬ সালে সুভাষচন্দ্র ছায়াছবিতে সেই গান খুব জনপ্রিয় হয়) সেটিও বাজত রেডিওতে। সেই সঙ্গে দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের “ধনধান্য পুষ্প ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা”, অতুলপ্রসাদ সেনের “মোদের গরব মোদের আশা” আর রজনীকান্ত সেনের “মায়ের দেয়া মোটা কাপড়” তো ছিলই চিরন্তন মুক্তির গান রূপে। আমার বাবা সেই  মুক্তি আন্দোলনের সময় নিজে হাতে আমায় তুলিয়েছিলেন মুকুন্দরাম দাসের সেই জ্বালাময়ী গানখানি। 

“ভয় কি মরণে রাখিতে সন্তানে, মাতঙ্গী মেতেছে আজ সমর রঙ্গে। তাথৈ তাথৈ থৈ দ্রিমি দ্রিমি  দ্রম দ্রম, ভূত পিশাচ নাচে যোগিনী সঙ্গে…”  ব্রতচারী প্রসিদ্ধ গুরুসদয় দত্ত সে সময় লিখলেন আর এক মুক্তির গান।   

“মানুষ হ’ মানুষ হ’
আবার তোরা মানুষ হ’।
অনুকরণ খোলস ভেদী
কায়মনে বাঙ্গালী হ’ ” 

সর্বকালীন এইসব গণসঙ্গীত একাত্তরের যুদ্ধের প্রেক্ষাপটেও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক ছিল। আর একটি গান তুলেছিলাম আমরা শুনে শুনে। মোহিনী চৌধুরীর “মুক্তির মন্দির সোপান তলে, কত প্রাণ হল বলিদান, লেখা আছে অশ্রুজলে”। আবহে  ড্রামের শব্দ, লঙ মার্চ মনে করিয়ে দিত সেনাদের কুচকাওয়াজ, অবিরাম গোলাগুলি বর্ষণ আর আচমকা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়া শহিদের মুখটি। (চলবে)

তবে সবচেয়ে বেশি করে সেসময় বাজানো হত আইপিটিএ-র গাওয়া গানগুলি যার মধ্যে সলিল চৌধুরীর সুরারোপিত গানগুলিই ছিল অন্যতম।  আগেই বলেছি “মানব না এই বন্ধনে”-র কথা। আর ছিল “বিচারপতি তোমার বিচার করবে কারা আজ জেগেছে এই জনতা” … স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে নিয়মিত বাজানো হত সলিল চৌধুরীর কথায় ও সুরে জাগরণের এই গান। 

এছাড়াও “আমার প্রতিবাদের ভাষা, আমার প্রতিরোধের আগুণ, দ্বিগুণ জ্বলে যেন দ্বিগুন দারুণ প্রতিশোধে–” গানটি ১৯৬৩ সালে তৈরি করেছিলেন সলিল চৌধুরী। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে এই জাগরণের গানটি বারেবারে বেজে উঠত রেডিওতে। এইসব গানের কথায় ছত্রে ছত্রে প্রাণপ্রাচুর্যে ভরপুর মৃত্যুঞ্জয়ী স্পর্ধার স্বাক্ষর!

*ছবি সৌজন্য: মুক্তিযুদ্ধ আর্কাইভ ও Facebook

Indira Mukhopadhyay Author

রসায়নের ছাত্রী ইন্দিরা আদ্যোপান্ত হোমমেকার। তবে গত এক দশকেরও বেশি সময় যাবৎ সাহিত্যচর্চা করছেন নিয়মিত। প্রথম গল্প দেশ পত্রিকায় এহং প্রথম উপন্যাস সানন্দায় প্রকাশিত হয়। বেশ কিছু বইও প্রকাশিত হয়েছে ইতিমধ্যেই। সব নামীদামি পত্রিকা এবং ই-ম্যাগাজিনের নিয়মিত লেখেন ছোটগল্প, ভ্রমণকাহিনি, রম্যরচনা ও প্রবন্ধ।

2 Responses

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *