একটুকু কথা শুনি…

তারপর একসময় দেখলাম সাদামতন শাড়ি পরা, রোগা, খুব সাধারণ দেখতে, সাজগোজের কথা মনে নেই, লম্বা বিনুনি করা একজন ঘরটাতে ঢুকলেন। কাকা ঘরে গিয়ে কথা বললো ওঁর সঙ্গে, এ ঘর থেকে কিছু শোনা গেল না। যেটা মনে আছে, উনি মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়িয়ে মাটি ছুঁয়ে প্রণাম করলেন। শৈশবস্মৃতি ফিরে দেখলেন স্বপ্না রায়।
কত যে তুমি মনোহরণ মনই তাহা জানে

নবনীতা দেব সেন। একদিকে প্রগাঢ় পাণ্ডিত্য অন্যদিকে ঝরনার মতো প্রবহমান রসবোধ ও কৌতুকপ্রিয়তা। বাংলা সাহিত্যের এক অবিস্মরণীয় নক্ষত্র তিনি। তাঁর প্রয়াণ দিবসে স্মৃতিচারণ করলেন স্বপ্না রায়।
ফুল বলে ধন্য আমি…

হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করাতে গিয়েছিলেন লেখক। সেরে উঠবার সময় সেবিকার হাতে পেলেন এক টাটকা তাজা লাল গোলাপ। কেন হঠাৎ? লিখছেন স্বপ্না রায়।
ঈদের উপহার

ওর নাম সাফিনা উদ্দীন ! ও যেদিন প্রথম স্বরবলিপির সরস্বতী পুজোতে এসেছিল সেদিন একটা ব্যাপার হয়েছিল!