এই সংখ্যার আলাপচারিতা— মৃদুল দাশগুপ্তর মুখোমুখি: পর্ব ২

বিভিন্ন সংবাদপত্রে আমি কাজ করেছি সাংবাদিক হিসেবে। এবং আমি যে কবিতা লিখি, বা আমি একজন অমুক সময়ের কবি, এই ক্লেম বা দাবি আমি কোনও কর্মক্ষেত্রে করিনি। — বলছেন মৃদুল দাশগুপ্ত।
এই সংখ্যার আলাপচারিতা–মৃদুল দাশগুপ্তর মুখোমুখি সুস্নাত চৌধুরী: পর্ব ১

কিন্তু ওই যে ৯০-সাল, ৮০-সাল সেই সব সময়ে কিন্তু ওই সংবাদপত্রগুলি সাহিত্য এবং সংস্কৃতি নিয়ন্ত্রণ করত প্রায় দানবীয় আকারে। সেখানে তারা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কবি সাহিত্যিক নির্মাণের চেষ্টা করেছে।
ঘাড় ধরে কিনিয়ে নিল যেসব লিটল ম্যাগাজিন

কলকাতা বইমেলায় প্রতি বছরই কিছু লিটল ম্যাগাজিন বইমেলা সংখ্যা নিয়ে হাজির হয়। তারই কয়েকটার লেখা আঁকা প্রচ্ছদ পরিবেশনা নিয়ে লিখলেন সুস্নাত চৌধুরী।
দেবী হলেন মা মেয়ে প্রেমিকা

তৃতীয় পক্ষের স্ত্রী এলোকেশীর কাছে ‘খেঙ্গরার প্রহার’ খেয়ে ডমরুধর মা দুর্গাকে ডেকেছিলেন। তাঁর কাতর প্রার্থনা ছিল, ‘মা! আমি অপরাধ করিয়াছি। বিবাহের সাধ আমার মিটিয়া গিয়াছে। আর ঝাঁটা-পেটা সইতে পারি না। আমাকে কৈলাস পর্ব্বতে লইয়া চল। সেস্থানে চিরকাল আমি আইবুড়ো হইয়া থাকিব। চামুণ্ডারূপিণী এলোকেশীর সহিত আর আমি সংসারধর্ম্ম করিতে চাই না।’ তৎক্ষণাৎ কৈলাস হতে দুর্গার প্রত্যুত্তর […]
মেঝেয় পাত পেড়ে চর্ব-চোষ্য

বাঙালির ভোজ মেঝেতেই সুন্দর! বাংলার খাওয়া-দাওয়ার সংস্কৃতি নিয়ে লেখা সেরা বইগুলি নেড়ে-চেড়ে দেখলে সে কথাই মনে হয়। খাদ্যরত বাঙালি বাবুকে যখনই কোনো শিল্পী ধরতে চেয়েছেন, সচরাচর তাকে মেঝেতেই বসিয়েছেন। তা তিনি রামানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়ই হোন বা পূর্ণেন্দু পত্রী – লেখায় টেবিল-চেয়ারের প্রসঙ্গ থাকলেও ছবিতে ভোজন রসিক বাঙালির ঠাঁই হয়েছে মেঝেতে। পাত পেড়ে না খেলে আর খাওয়া […]