ফটো স্টোরি: ভিয়েতনামের লণ্ঠন উৎসব

ভিয়েতনামের কুয়াং-নাম (Quang Nam) প্রদেশের ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বন্দর শহর হোই অ্যান(Hoi An)। ভিয়েতনামের জনপ্রিয় সৈকত শহর ডা-নাং (Da Nang) শহর থেকে দূরত্ব প্রায় ৪২ কিলোমিটার। প্রতি মাসের পূর্ণিমায় এখানে সাড়ম্বরে পালিত হয় লণ্ঠন উৎসব (Lantern Festival)।
পাহাড়ের কোলে ঝান্ডি-সুনতালে

একটা হেয়ারপিন বাঁকের পর উৎরাই। উপর থেকে গীতখোলাকে দেখা যাচ্ছে। বাকি পথটুকু দুমড়ে মুচড়ে আছে। পাহাড়ের ধার ঘেঁষে গাড়ি থামল। জলে ভেজা স্যাঁতস্যাঁতে পিছল রাস্তা। সাবধানে পা টিপে টিপে ঝোরার সামনে ছোট সেতুটার ওপর এসে দাঁড়ালাম। স্থানীয় লোকজনদের এটাই চলার পথ। সমান্তরালে আরেকটা পরিত্যক্ত সেতু। গীতখোলার পুরনো ব্রিজ, সেবকের করোনেশনের আদলে আর্চ। চারপাশে আগাছা জন্মেছে। ওই ব্রিজের ওপরেই একপাশে শতরঞ্জি পেতে বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে, আরেক পাশে রান্নাবান্না।
ঝান্ডি-সুনতালে ঘুরে এসে লিখলেন শ্রেয়সী লাহিড়ী
পিঁপড়ের ডিমের চাটনি খেতে জঙ্গলমহলের আমলাশোলে

সাবিত্রী জঙ্গলে যাবে পিঁপড়ে সংগ্রহ করতে। ওর বারো বছরের ছেলে মন্সা, আর মন্সার পাড়ার বন্ধু অরবিন্দ সঙ্গে যাবে। প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার এমন সুযোগ ছাড়া যায়! পিঁপড়ে শিকারীর দলে ভিড়ে গেলাম। সাবিত্রীদের বাড়ির পিছন দিকে কয়েক পা এগোতেই জঙ্গল শুরু। সাবিত্রী, মন্সা আর অরবিন্দ আগে আগে যাচ্ছে। আমরা ওদের অনুসরণ করতে লাগলাম। প্রথম দিকে পায়েচলা সরু বনপথ, পরে আর পথ বলতে কিছু নেই। লতা-পাতা সরিয়ে, ঝোপঝাড়ের খোঁচা খেয়ে, কখনও গাছের সরু ডাল ভেঙে এগোতে হচ্ছে।
আমলাশোলের আশ্চর্য অভিজ্ঞতা, লিখলেন শ্রেয়সী লাহিড়ী…
স্বর্ণলঙ্কা: পর্ব ৭ – ইতিহাসের পোলোন্নারুয়া

খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতক থেকে এগারো খ্রিস্টাব্দের গোড়া পর্যন্ত অনুরাধাপুরা ছিল সিংহলের রাজধানী। এরপর চোল রাজারা অনুরাধাপুরা দখল করে এবং রাজধানী পোলোন্নারুয়ায় স্থানান্তরিত হয়। লিখছেন শ্রেয়সী লাহিড়ী। পর্ব ৭।
স্বর্ণলঙ্কা: পর্ব ৬ – পায়রা দ্বীপের শোভা

মনে স্নরকেলিং-এর ইচ্ছা জাগছে। কিন্তু, সাঁতার জানি না বলে সাহস পাচ্ছি না। পাঁচ বছরের একটি ব্রিটিশ মেয়ে তার বাবার সঙ্গে জলে নেমেছে। … লিখছেন শ্রেয়সী লাহিড়ী। ষষ্ঠ পর্ব।
স্বর্ণলঙ্কা: পর্ব ৫ – পুব উপকূলের নীলিমায়

ছায়াঘেরা অনুরাধাপুরা-ট্রিঙ্কোমালি রোড। ছোট ছোট শান্ত গ্রামগুলো একে একে পিছনে চলে যাচ্ছে। মাঝে মাঝে ধানখেত, দূরে অনুচ্চ টিলা। একটা বড় জংশন, হরপোতানা পেরিয়ে দু’পাশে জঙ্গল শুরু হল। … লিখছেন শ্রেয়সী লাহিড়ী। পঞ্চম পর্ব।
স্বর্ণলঙ্কা: পর্ব ৪ – অনুরাধাপুরায় সারাদিন

‘ডাগোবা’ বলতে বোঝায় গম্বুজ-আকৃতির বৌদ্ধস্তূপ, যা বুদ্ধদেব বা কোনও বৌদ্ধভিক্ষুর সংরক্ষিত দেহাবশেষের অংশবিশেষ ধারণ করে। অনিল জানাল, বুদ্ধের ছাই এই ডাগোবায় সমাহিত করা হয়েছিল। লিখছেন শ্রেয়সী লাহিড়ী। চতুর্থ পর্ব।
স্বর্ণলঙ্কা: পর্ব ৩ – প্রাচীন রাজধানী অনুরাধাপুরা

খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় শতকে কলিঙ্গরাজ সম্রাট অশোকের পুত্র মহেন্দ্র ও কন্যা সঙ্ঘমিত্রা বৌদ্ধধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে সিংহল আসেন এবং এই অনুরাধাপুরা থেকেই শুরু হয় তাদের প্রচারের জয়যাত্রা। লিখছেন শ্রেয়সী লাহিড়ী। তৃতীয় পর্ব।