সাত মিনিটের গল্প

একটা কেমন মস্তানি এসে গেল আমার হাবেভাবে। বাবাকে বললাম একদম নমো নমো করে সব ব্যবস্থা করও। নমস্কারি – টারি সব কাটিয়ে দাও। দেবার মধ্যে শাশুড়ি আর বুড়ি দিদিশাশুড়ির দুটো গরদ। ব্যাস। সুতোর মতো চেন একটা গলার, ব্রোঞ্জের চার গাছি চুড়ি আর কানের পল্কা ঝুমকো শুধু।
রি-ইউনিয়ন

(১) প্রথমে একটু সময় লেগে যাবে চোখটা সইয়ে নিতে। চামড়া পোড়ানো তাত,ক্রমশঃ তা-ও সয়ে যাবে। আলো আঁধারিতে পাগলের মতো ড্রাম বাজাচ্ছে প্রাগৈতিহাসিক ক’জন মানুষ, মানুষী। মেয়ে তো নয়! যেন পাগলিনী এক। মাথা ঝাঁকাচ্ছে ড্রামের তালে তালে। এলোচুল ঢেকে দিচ্ছে মুখ-চোখ-নাক। দু’হাতে ধরে আগুনের তরবারি। খোলা তরোয়ালের ফলায় দাউ দাউ জ্বলছে মন্দিরের চূড়ার মতো লাল মায়াবি […]