কলকাতার কোকিল গওহর (শেষ পর্ব)

Gauhar Jaan

১৯২৮ সালে গওহর জান শেষ বারের মত কলকাতা ছাড়েন এবং পয়লা আগস্ট তারিখে তিনি মাত্র ৫০০ টাকা মাসিক বেতনে মাইসোরের মহারাজার দরবারে সভাগায়ক হিসাবে যোগ দেন। কিন্তু তত দিনে গওহরের জীবনে অনেক কিছুই বদলে গেছে।

কলকাতার কোকিল গওহর (পর্ব ১)

Gauhar Jaan

গান শেখার ব্যাপারে গওহরের কোনও বাছবিচার কিংবা অহঙ্কার ছিল না। সারা জীবন ধরে তিনি যখন যারই গান ভালো লেগেছে তার কাছেই শিখে নিয়েছেন অজস্র ভাষার বিভিন্ন গান। কেরিয়ারের পিক ফর্মে থাকা অবস্থাতেও তিনি নিজের হাঁটুর বয়সী গায়ককে সর্বসমক্ষে নির্দ্বিধায় গান শেখানোর অনুরোধ করছেন – এ দৃষ্টান্তও বিরল নয়।

বাঁশবেড়িয়ার হংসেশ্বরী মন্দির

এই মন্দির আর পাঁচটা সাধারণ মন্দিরের মত হবে না। এর গঠনশৈলীতে থাকবে রাজা নৃসিংহদেবের গূঢ় তান্ত্রিক বীক্ষার অভিজ্ঞান। তন্ত্রভিত্তিক যৌগিক সাধনায় মানবদেহের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে পাঁচটা প্রধান নাড়ি (ঈড়া, পিঙ্গলা, সুষুম্না, বজ্রাক্ষ ও চিত্রিণী) এবং তেরোটা চক্র (মূলাধার, স্বাধিষ্ঠান, মণিপুর, সহস্রার ইত্যাদি) কল্পনা করা হয়ে থাকে।