ছাত্র-শিক্ষকের পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ কোনও নির্দিষ্ট দিবস-কেন্দ্রিক হতে পারে না

শিক্ষক শ্রেনীর হাল এখন ফিরেছে। কিনতু সমাজ কি আজও তাঁদের জীবনযাপনে দারিদ্রের কৌলিন্য খোঁজে?
ডলি (গল্প)

সমুদ্র মিমিকে উচ্ছ্বাসের সাগরে ভাসিয়ে দিল! পম্পাকেও দিল অনেক কিছু। অনুপ ফোন করেছে রোজ! একজন বয়স্ক মহিলা প্রায় ডুবেই যাচ্ছিল। ডুবুরিরা ওকে কীভাবে বাঁচাল, তার বিস্তারিত বিবরণ অনুপকে দিল পম্পা! তারপর বলল, মিমি তো দারুণ এনজয় করছে!
প্রেমদিবসের আগে (গল্প)

ঠান্ডাটা যেন যেতেই চাচ্ছে না! ঠান্ডার নতুন নতুন খবরে ছেলে-বৌমা লাফিয়ে লাফিয়ে উঠছে। নিত্যি প্ল্যান ভাঁজছে, কোথায় যাওয়া যায় অন্তত দুটো দিনের জন্য! কোথায় গিয়ে মুঠোয় বরফ নিয়ে লুফোলুফি খেলা যায়! আর ওদের এই লাফালাফির সঙ্গে সঙ্গেই সুমিত্রার বুকের মধ্যে একটা বল লাফাতে থাকে! মানুষটা কী কষ্টটাই না পায় ঠান্ডায়! একটার ওপর আর একটা গরম জামা চড়িয়েও যেন সে দুর্বিপাক ঠেকানো যায় না!
সুকোমল সারাদিন

সকালের ছেলেটার নামটা হঠাৎ করেই মনে পড়ে যায় সুকোমলের। বাপন। বাপনের কথা পায়েলকে বলবে ও। পায়েল সকলের ‘ঠিকঠাক’ থাকার কথা জানতে চেয়েছে। যারা বাপনকে, সুকোমল, প্রবালদের পায়েলদের নানা ভাবে, নানা স্থান থেকে উৎখাত করতে চায়, তাদের চোখে চোখ রেখে কথা বলার ভরসা দেয় বাপন, স্বপ্ন দেখায় পায়েল!