একানড়ে: পর্ব ২০

পুলিশ এসে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেল বিশ্বমামাকে, আরও কাকে কাকে–গণপিটুনি, খুন, জঙ্গলে আগুন লাগিয়ে সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস, আরও কত কী বলে গেল…
একানড়ে: পর্ব ১৯

নাকে বারবার এসে ধাক্কা মারছে সেই পচা গন্ধটা, ছোটমামার ঘর পেরিয়ে এসে বাড়ি বাগান ও মাঠের দখল নিতে চাইছে।
একানড়ে: পর্ব ১৮

যেন একটা ধাঁধার অনেকগুলো টুকরো এদিক ওদিক ছড়িয়ে আছে, যার কোনওটায় প্রাচীন গম্বুজ, কোনওটায় দেওয়ালের গায়ের ছোপ, আবার কোনও টুকরোয় হাত দিলে ঝিকিয়ে ওঠে সুতনু সরকার।
একানড়ে: পর্ব ১৭

নিঝুম বাড়িতে আজ কেউ দালানগুলোতে আলো জ্বালাবার প্রয়োজন বোধ করেনি। দিদা এক ঠায় বসে আছে তো আছেই। রিনামামিমাকে ডাক্তার দেখে গেছে, আর বিশ্বমামা দৌড়ে বেড়াচ্ছে এখান থেকে ওখান। দিদার কি মাথাটাই খারাপ হয়ে যাবে এবার? কারও সঙ্গে কথা বলছে না, কাঁদছেও না। শাক্যজিৎ ভট্টাচার্যের ধারাবাহিক উপন্যাস। আজ পর্ব ১৭।
একানড়ে: পর্ব ১৬

কিন্তু টুনু সেসব দেখছিল না। শুধু মনে হল, এত বড় একটা জিনিস তার চোখ এড়িয়ে গেল কী করে!
একানড়ে: পর্ব ১৫

সেই একইরকম মরা নদীর গলায়– ‘আমি আসছি আর কয়েকদিনের মধ্যেই’, ‘তুই লক্ষ্মী হয়ে থাক বাবা, শরীর খারাপ বাধাস না’, ‘আসবার সময়ে আরো কয়েকটা ফেলুদা নিয়ে আসব’, ‘অফিসের ছুটি পাচ্ছি না তো কী করব বল!
একানড়ে পর্ব: ১৪

অজগরের মতো পা জড়িয়ে ধরছে লতাপাতা, খচমচ করে ছুঁচো বা কিছু একটা পালিয়ে গেল অন্ধকারে, কিন্তু থামলে চলবে না। একটার পর একটা কক্ষ পেরিয়ে উঠে চলল ওপরের দিকে, যেখানে ছাদ।
একানড়ে: পর্ব ১৩

একটা বড় নিমগাছের ছায়া ভেঙে ছড়িয়ে আছে সমগ্র স্থাপত্যের ওপর, হাওয়াতে সরে সরে যাচ্ছে বারেবারে। তিরতির করে কাঁপছে বেতবন, আর আওয়াজ হচ্ছে সি সি।