পাতিয়ালার সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়– এক অন্য মেজাজ

সন্ধ্যাদির সত্তরের দশকের খেয়াল আর ঠুমরি শুনে পাওয়া যায় তাঁর গায়কীর পরিণত রূপ। একদিকে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের কড়া অনুশাসন, অন্যদিকে লঘু সঙ্গীতের হালকা চাল। কীভাবে এক কণ্ঠে প্রাণ পেয়েছিল? লিখছেন রুচিরা পাণ্ডা।
রুচিরা পান্ডা বাংলার কোটালি ঘরানার আজকের মুখ্য প্রতিভূ। একাধারে সঙ্গীতশিল্পী, সঙ্গীতগুরু ও কম্পোজার। পন্ডিত মানস চক্রবর্তীর কাছে দীর্ঘ পঁচিশ বছরের তালিম। দেশ বিদেশের বড় আসর গুলিতে সঙ্গীতাচার্য তারাপদ চক্রবর্তীর তৈরি এই অল্পশ্রুত ঘরানার শাস্ত্রীয় সঙ্গীত পরিবেশন করে আসছেন দুই দশক ধরে। তাঁর ছাত্রছাত্রীরা আসরে উঠে আসছেন একে একে। বিভিন্ন শিল্পমাধ্যম ও সাহিত্যের গবেষণাধর্মী চর্চা করতে ভালোবাসেন। বিখ্যাত রাগসঙ্গীত ও সমাজকল্যাণ সংস্থা পারম্পরিকের প্রতিষ্ঠাতা ও কর্ণধার।
সন্ধ্যাদির সত্তরের দশকের খেয়াল আর ঠুমরি শুনে পাওয়া যায় তাঁর গায়কীর পরিণত রূপ। একদিকে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের কড়া অনুশাসন, অন্যদিকে লঘু সঙ্গীতের হালকা চাল। কীভাবে এক কণ্ঠে প্রাণ পেয়েছিল? লিখছেন রুচিরা পাণ্ডা।