বইয়ের কথা: ‘কণ্ঠ ছাড়ো জোরে’

তিন কৃষ্ণাঙ্গ লেখিকা। তিনজনেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। সেখানকার বর্ণবিদ্বেষ আর বিভাজনের রাজনীতি কীভাবে মূলস্রোত থেকে সরিয়ে দেয় মানুষকে, তাই নিয়েই এঁরা বুনেছেন কাহিনি। লিখছেন রঞ্জিতা চট্টোপাধ্য়ায়।
বইয়ের কথা: প্রবন্ধ সংগ্রহ – সত্যজিৎ রায়

যে অসামান্য দক্ষতায় গ্রাম বাংলার আটপৌরে জীবন, পুকুর, ডোবা, বালক, বালিকা দিয়ে সত্যজিৎ রায় সৃষ্টি করেছেন ‘পথের পাঁচালী’র মতো অভিজাত চলচ্চিত্র, ঠিক তেমন করেই নিজস্ব ভঙ্গিতে বইয়ের পাতায় পাতায় সিনেমার নির্মাণ আর সিনেমার তত্ত্বের মধ্যে সেতুবন্ধন ঘটিয়েছেন। সেই বই পড়ার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলেন রঞ্জিতা চট্টোপাধ্যায়।
মা গো চিন্ময়ী রূপ ধরে আয়

সেসব থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে থেকেও উৎসবের উত্তেজনার আঁচ এসে পৌঁছয় আমেরিকার মাধ্যপশ্চিমের ইলিনয় রাজ্যের এই শহরে। এখন আকাশ প্রায়দিনই মেঘলা। হাওয়ায় শিরশিরে ভাব। হালকা কার্ডিগান আর চাদরের উষ্ণতা চায় শরীর।
চায়ে আর চাটনিতে দিলখুশ হয়ে যেত বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানীর (স্মৃতিতর্পণ)

তিনি ছিলেন এক নিরসল সাধক। জীবনবিজ্ঞানের জগতে নতুন দিগন্ত খুলে দেওয়া এক বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানী। পেটেন্ট নিয়ে মার্কিন আদালতে তাঁর সুদীর্ঘকালের লড়াই তাঁকে বাঁচিয়ে রাখবে ইতিহাসের পাতাতেও। সেই আনন্দমোহন চক্রবর্তীর স্মৃতিতে ডুব দিলেন রঞ্জিতা চট্টোপাধ্যায়। …