‘বিরহা দা সুলতান’-এর প্রেমের ভাষ্য

জীবন শেষ হয়ে গিয়েছিল মাত্র ৩৬ বছরেই। তবু তারই মধ্যে কবিতাকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে নিয়ে বেঁচেছিলেন শিবকুমার বটালভি। আধুনিক পঞ্জাবি কবিতার প্রাণপুরুষ। আজ তাঁর জন্মদিনে তাঁকে নিয়ে লিখছেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
‘পল দো পল কা শায়র হুঁ…’

তাঁর কণ্ঠের জাদুতে সম্মোহিত ছিল কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী। ঈষৎ আনুনাষিক সেই গলার কারিকুরিতে মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছিলেন হিন্দি ছবির জগৎকে। রাজ কাপুরের আত্মার স্বর হয়ে উঠেছিলেন তিনি। মুকেশের জন্মদিনে লিখছেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
সুর-সংবিধান প্রণেতা আম্বেদকর: শেষ পর্ব

বাবাসাহেব আম্বেদকরকে আমরা রাজনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদ হিসেবেই মূলত চিনি। তিনি ভারতের সংবিদান প্রণেতা, জানি এ কথাও। কিন্তু তাঁর জীবনে সঙ্গীত কতখানি জুড়ে ছিল, তা নিয়ে চর্চা প্রায় হয়নি বললেই চলে। সেদিকেই আলো ফেললেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
সুর-সংবিধান প্রণেতা আম্বেদকর: প্রথম পর্ব

বাবাসাহেব আম্বেদকরকে আমরা রাজনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদ হিসেবেই মূলত চিনি। তিনি ভারতের সংবিদান প্রণেতা, জানি এ কথাও। কিন্তু তাঁর জীবনে সঙ্গীত কতখানি জুড়ে ছিল, তা নিয়ে চর্চা প্রায় হয়নি বললেই চলে। সেদিকেই আলো ফেললেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
“ভাবতাম আপনি গানটান পছন্দ করেন না”

এক ঐতিহাসিক সাক্ষাৎ। এক অবিস্মরণীয় সাঙ্গীতিক আবহ। দুই জগতের দুই মহারথী। মহাত্মা গান্ধী সমীপে সঙ্গীতাচার্য দিলীপকুমার রায়। লিখছেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
চেনা অচেনাতে যাক না মিশে

সিনেমায় সঙ্গীত পরিচালনা চিরকালই পুরুষদের আধিপত্যের জায়গা। সে বাংলা গানের স্বর্ণযুগই হোক, বা অন্য যুগ। হাতে গুনে ক’জন মহিলা সুরকারের নাম মনে করা যাবে? উত্তর খুঁজলেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
শ্যামা মায়ের পাগল ছেলে

বাংলা ভক্তিগীতির এক অলৌকিক প্রতিভা অমৃক সিং অরোরা। কিন্তু তাঁকে চিরকাল ব্রাত্য করে রাখল বাঙালি এলিট সংস্কৃতি-সমাজ। তাঁর গান কোনওদিনই ঠাঁই পেল না বাংলা গানের মূলধারার চর্চায়। তাঁকে নিয়ে লিখলেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
যে গ্রামের আকাশে বাতাসে ভাসে রাগ-রাগিণী

পাঞ্জাবের প্রত্যন্ত এক গ্রাম। সেখানে শিশু জন্মালেই তার হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় তারই পছন্দের বাদ্যযন্ত্র। গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে নিয়ম করে চলে হিন্দুস্থানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের চর্চা, তালিম। নামধারী শিখ সম্প্রদায়ের বসবাস এই গ্রামে। সেখানকার আশ্চর্য কাহিনি শোনালেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।