প্রিয়বন্ধুর অনুরোধে লিখলেন ‘কর্ণকুন্তীসংবাদ’

প্রবাসে নির্বান্ধব শুষ্ক ও অবসন্ন জীবনের মধ্যে যখন নিরবচ্ছিন্ন একাকীত্ব যখন জগদীশচন্দ্রকে গ্রাস করত, তখন আলো বলতে রবি’র আলোই তাঁকে পুনরুজ্জীবিত করে তুলত। তার মধ্যে দিয়েই আশার আলোর সন্ধান পেতেন। সেই বন্ধুত্ব নিয়ে লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
বাগানবিলাসী কবি

শিলাইদহ কুঠিবাড়ির অন্যতম প্রধান আকর্ষণ ছিল ফুলের আর ফলের বাগান। এই বাগানেই দেখা যেত স্থলপদ্ম, রঙ্গন, জবা, বা অপরাজিতা ফুটে আলো করে আছে। রবীন্দ্রনাথের বাগান নিয়ে পীতম সেনগুপ্তের বিশ্লেষণ।
যামিনী তুমি প্রকাশ হও

যামিনী রায় কবির ছবির অন্তর্নিহিত এই শক্তিকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। বলেছেন কবির ছবির মধ্যে রূপ ও বোধের গভীর আভাস মেলে। সে দেখা যেন এক সম্মোহন! … লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
বইয়ের কথা: সুধীরঞ্জিত পুরনো ছড়া

ছোটদের জন্য বইপাড়ার এমন দীনতার কালে হঠাৎ হাতে এসে পড়েছে ‘স্যাস’ থেকে প্রকাশিত সুধীরঞ্জন মুখোপাধ্যায়ের ‘পুরোনো ছড়া নতুন ছবি’ নামে একটি রঙিন বই। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
নোবেলজয়ের সূচনাপর্বের বন্ধুতা

খ্যাতনামা ইংরেজ শিল্পী উইলিয়াম রদেনস্টাইনের সঙ্গে কবিগুরুর বিশেষ সখ্য ছিল। তাঁর মাধ্যমেই গীতাঞ্জলির কবিকৃত ইংরেজি অনপবাদ পৌঁছেছিল ইয়েটসের হাতে। নোবেল পূর্ববর্তী সেই বন্ধুতার আখ্যান লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
কবি ও চিত্রকরের যুগলবন্দি

তরুণ চিত্রকরের সঙ্গে কবির সাক্ষাৎ হল ১৯১০ সালে। নন্দলালের আঁকা জলরঙে মা তারা-র ছবি দেখে কবি তাঁর সাক্ষাৎপ্রার্থনা করেন। আমৃত্যু শ্রদ্ধা ভালবাসার সম্পর্কের সেই শুরু। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
‘সক্রেটিস বংশের শেষ কুলপ্রদীপে’র সঙ্গে কবির সখ্য

বিশিষ্ট বাঙালি দার্শনিক, চিন্তাবিদ, ও বহুবিদ্যাবিশারদ পণ্ডিত ছিলেন ব্রজেন্দ্রনাথ শীল। তাঁর সঙ্গে কবিগুরুর ছিল এক গভীর সখ্য। ১৮৬৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ব্রজেন্দ্রনাথের শীলের জন্ম হয়। এ বছরের তাঁর ১৫৭তম জন্মবার্ষিকী। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
ভরা থাক স্মৃতি সুধায়– রবীন্দ্রনাথ ও কার্পেলে

ফরাসি শিল্পী আঁদ্রে কার্পেলের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের আলাপ হয়েছিল অবনীন্দ্রনাথের সূত্রে। তাঁর কাছে আঁকা শিখতেন আঁদ্রে। পরে শান্তিনিকেতনে শিক্ষকতায় যোগ দেন। এক অসম সখ্যের কথা লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।