শুধু সেই সে দিনের মালি নেই! (শেষ পর্ব)

Bengali songs of Manna Dey

উনি আজও আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ বন্ধু। প্রথম প্রেমে পড়া, প্রেম ভাঙা, পুরস্কার, শরীরখারাপ, সব কথা ওঁকে সকলের আগে জানাতাম। ওঁর কথা, ওঁর ঠাট্টা, ওঁর শিক্ষা- এ জীবনে ভোলার নয়। ডিসিপ্লিন, ডিটারমিনেশন, ডিভোশন – এই তিন শিক্ষা আমার ওর থেকেই শেখা। সারাজীবন ধরে এই পথেই চলেছি। আমার ক্ষমতা কী যে ওঁর সঙ্গীত আমি ধরব? আমি শুধু শিখতাম ওঁর জীবনদর্শন। উনি ছিলেন আমার বাবা। আমার সুহৃদ। আমার প্রেরণা।

শুধু সেই সে দিনের মালি নেই! (পর্ব ১)

Bengali songs of Manna Dey

এখন ভাবলে মনে হয়, ওই একুশ বছর বয়স বলেই অমন সাহস করতে পেরেছিলাম বোধহয়। রাগসঙ্গীতের রাজার সামনে বসে ‘এস যৌবন এস হে’ গেয়ে শুনিয়েছিলাম কী করে কে জানে! বলতে পার আমার ওপর অগাধ ভরসাটা তখন থেকেই।

হি ওয়জ আ জোভিয়াল ম্যান… (সাক্ষাৎকার)

Irrfan Khan

ইরফানের যেটা ছিল, সেটা হচ্ছে সমস্ত বিষয়ে পড়াশুনো, সচেতনতা। ওর সঙ্গে সে বার খাবার টেবিলে আমাদের রীতিমতো একটা রাজনৈতিক আলোচনা চলেছিল বহুক্ষণ। দেশের সাম্প্রতিক অবস্থা নিয়ে কথাবার্তা হল। এবং প্রতিটি ব্যাপারে ওর মতামত ছিল অত্যন্ত সুচিন্তিত। যে কোনও ব্যাপারে ওর সঙ্গে অনায়াসে আলোচনা করা যেত। ওয়র্ল্ড সিনেমা থেকে পুরনো হিন্দি ছবি – সমস্ত ব্যাপারে ও আপডেটেড।

পুটাইবাবু বীর (ছড়া)

painting by Baishakh Bhattacharya

মাথায় নিয়ে গাছলা মুকুট! হলদে ফ্রেমে লাল ফুটফুট মানিয়েছে জোরদার! বীরের সাজে পুটাইবাবু খোলা তলোয়ার! লাল গামবুট পায়ের ‘পরে মুকুট থেকে পান্না ঝরে কী বা বলি আর! বীরের সাজে পুটাইবাবু ছড়ানো হাত তার!!

লকডাউনে তারকাদের রোজনামচা

video by tolly stars during lockdown

স্বেচ্ছাবন্দি হয়ে তারকারা করছেনটা কী? আদতে আমি-আপনি যা করছি অনেকটা তাইই, কারণ তাঁদেরও অনেকের বাড়িতেই সাহায্যকারিণী মেয়েটি আসছে না, গাড়িচালক আসতে পারছেন না, আয়াদিদি আসতে পারছেন না। তারকাদের সব ক্ষেত্রে ওয়র্ক ফ্রম হোম-ও নেই। ফলে সোশ্যাল মিডিয়া, ঘরের কাজ, রান্না নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, মিম বানানো, ঠাট্টা ইয়ার্কি নিয়েই কাটছে তারকাদের গৃহবন্দিদশা।

নববর্ষের প্রাতঃসূর্য

Rabindranath coming out of Upasana Mandir

শান্তিনিকেতনের প্রখর দাবদাহ আর জলকষ্টের জন্য এই বছর থেকেই নববর্ষের দিন রবীন্দ্রজন্মোৎসব পালনের রীতি শুরু হয়। এই রীতি চলে অনেকদিন পর্যন্ত। ২০০০ সালের গোড়ার দিকে এই রীতি পরিবর্তন করেন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। নববর্ষ আর রবীন্দ্রজন্মোৎসব আলাদা করে দেওয়া হয় কারণ “সেমেস্টার সিস্টেম” চালু হয়ে যাওয়ায় পঁচিশে বৈশাখ তখন থেকে আর গরমের ছুটির মধ্যে পড়ে না। শান্তিনিকেতনের নববর্ষ ও রবীন্দ্রজন্মোৎসব শুধু উৎসব ছিল না কোনও দিনই। বাংলা নতুন বছরের দিনে সে ছিল বাংলা ভাষার উৎসব, বাঙালির সংস্কৃতির উৎসব।

সুয্যিমামার ছড়া

painting by Biraj Bandyopadhyay

ইয়াব্বড় সুয্যিমামা ডানকুনিতে হাসে! 
আকাশখানা ঝলমলাচ্ছে আশে এবং পাশে!