বাঙালির দোল আর খাসির ঝোল

মিশন সিদ্ধিলাভ। সারারাত জলে ভিজে নেতিয়ে পড়া পাতাগুলো ওই জল থেকে ছেঁকে তুলে প্রথমে বাটতে হবে। জলটা আলাদা করে তুলে রাখা থাকবে। ওটা পরে কাজে লাগবে।
বিয়েবাড়ির সাজে রুপোর গয়না

মধুমাস মানেই বিয়ের সিজন আর বিয়ের সিজন মানেই নানারকম শাড়ি-গয়নায় নিজেকে ঝলমলিয়ে তোলার সুযোগ। তার ওপর ফাল্গুনের সুন্দর আবহাওয়ায় হাসফাঁস গরম কিংবা জবুথবু শীতের বাড়াবাড়িও নেই। তাই পছন্দমত সাজে নিজেকে সাজিয়ে তোলার এ এক রুপোলি সুযোগ।
বড়ি বারোয়ারি

শীত শেষের এই সময়টায় বাজারে বেশ সরেস মৌরলা দেখতে পাওয়া যায়। ভালো করে পরিস্কার করে, হাল্কা করে ভেজে, একটু সর্ষেবাটা, কাঁচালঙ্কা, সর্ষের তেল আর বিউলির ডালের বড়ি দিয়ে গা মাখা মাখা মৌরলার ঝাল। লক্ষ রাখতে হবে বড়ি যেন গলেও না যায় আবার শক্তও না থাকে।
কলকাতার সংস্কৃতির খোঁজে ফটোগ্রাফি ওয়ার্কশপ

বৃটিশ সাম্রাজ্য় যখন সমৃদ্ধির একেবারে শিখরে, যখন আফিম, মশলা, তুলো, রেশমে ঠাসা জাহাজের নিত্য় যাওয়া আসা কলকাতার বন্দরে, তখন থেকেই কোম্পানি এবং কলকাতার বাবুদের দৌলতে একের পর এক দালান কড়িকাঠ খিলানওয়ালা অট্টালিকা মাথাচাড়া দিয়েছে শহরে। দার মধ্য়ে খাঁটি ইয়োরোপিয় স্থাপত্য় ছাড়াও, দেশি বিদেশি স্থাপত্য় শিল্প মিলেমিশে তৈরি হয়েছে এক নতুন নির্মাণশৈলি, যার কিছু উদাহরণ এখনও ছড়িয়েছিটিয়ে রয়েছে শহরে
তুষারমানব যশ চোপড়া আর শিফন শাড়ির কথা

বলা বাহুল্য বাজার অর্থনীতির হাত ধরে বাঙালিরও পদোন্নতি ঘটেছে। অন সাইটে আজকাল তুষার সহজলভ্য। আউলি নয়, আল্পসেই এখন মধ্যবিত্তের তুষারযাপন। বলিউডও আরও ‘এক্সটিক’ লোকেশনের খোঁজে কখনো জর্জিয়া কখনো পেত্রায় পোঁছে যায়। আমাদের কাজল আর শারুক্ষান-রূপী নস্টালজিয়াই শুধু মাঝেমাঝে নবযৌবন পেয়ে বরফের বরফ হৃদের ধারে ধারে গেয়ে বেড়ায় ‘রঙ দে তু মোহে গেরুয়াআআআ’।
ঠিক দুক্কুর বেলা খিদে বাড়ে মেলা

মন্ডেলেজ় ইন্টারন্যাশনাল সংস্থার স্টেট অফ স্ন্যাকিং সার্ভে থেকে জানা যাচ্ছে, দুপুর ১২টা বেজে ৩ মিনিটে ভারতীয়দের মধ্যে ‘স্ন্যাকিং’ অর্থাৎ ওই কিছুমিছু খাবার ইচ্ছেটা সব থেকে বেশি করে চাগাড় দেয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই সময়টা দুপুর ৩টে বেজে ৫ মিনিট আর ব্রিটেনে ৩টে ৪১ মিনিট।
নিশ্ছিদ্র ঘুমের মুশকিল আসান টিপস্

ক্যাফেন বিহীন গ্রিন টি – ক্যাফেন ঘুমের শত্রু হিসেবে পরিচিত। তাই ঘুম আসার জন্য পান করুন গ্রিন টি। এতে থাকা থিএনাইন অ্যামাইনো অ্যাসিড ঘুমের জন্য উপকীরি।
গ্লোবট্রটার আসমা

আসমার এখনকার ঠিকানা নিউজিল্যান্ড। ঘোরার খরচ জোগাড় করতে দেড় বছর চাকরি করেন। সপ্তাহান্তে বারটেন্ডার হিসেবেও কাজ করতে হয়। কিছু টাকা জমিয়ে আবার বেরিয়ে পড়া ছমাসের জন্য। ২০১৮ সালে মধ্য এশিয়ার আজার বাইজান, বৈকাল হ্রদ, রাশিয়া ঘুরতে ঘুরতে ট্রেনে পাড়ি দিয়েছেন তেইশ হাজার কিলোমিটার।