বিশ্বভারতীর সূচনা, বিশ্বভারতীর তত্ত্ব

১৩০৮ সালের ৭ পৌষ যখন কবির ‘ব্রহ্মবিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠিত হয় তখন বিশ্বকে একনীড়ে মিলিত করার আকাঙ্ক্ষার উল্লেখ অন্তত কোথাও পাওয়া যায় না। ব্রহ্মবিদ্যালয় বা ব্রহ্মচর্যাশ্রমের নিজস্ব একটা বিবর্তন-ইতিহাস আছে। লিখছেন মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
‘বন্দেমাতরম্’ এবং একটি উদ্ধৃতিচিহ্ন

অমিত্রসূদনবাবুর বক্তব্যের নির্যাস হল: ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসের ব্যবহৃত এই গানটির শুরুর বারোটি পংক্তি (‘বন্দে মাতরম্—রিপুদলবারিণীং মাতরম্’ পর্যন্ত) ছিল উদ্ধৃতিচিহ্নের মধ্যে। নিজের রচনা হলে তা উদ্ধৃতি-চিহ্নিত করা স্বাভাবিক নয়! তাঁর প্রশ্ন, ‘তবে কি এই আঠাশ চরণের সংগীতের প্রথম বারো চরণ অন্যের এবং শেষ ষোলো চরণ বঙ্কিমের নিজের রচনা?’
একটু অপু একটু অমল

শঙ্খ ঘোষ কি কেবলই বড়দের? গুরুগম্ভীর? যাঁরা ওঁর ছড়া পড়েছেন, তাঁরা বলবেন না। কিন্তু শিশু-কিশোরপাঠ্য গদ্য? সেখানেও যে অনন্য়তার স্বাক্ষর রেখে গিয়েছেন কালের কবি, সেকথা অনেকাংশেই আড়ালে ধুলো পড়ে থাকে। যত্ন করে তাক থেকে নামালেন মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।