প্যানডেমিক ডায়রি – পর্ব ২

মোটামুটি জনা পঞ্চাশেক মহিলাকে মাস্ক পরা শিখিয়ে বেরিয়ে আসার সময় একটা দৃশ্যে চোখ আটকে গেল সবার। খোলা চৌকোনো চাতালে কড়া রোদ। অতিমারির দিনের কথা দোলনচাঁপা দাশগুপ্তের কলমে।
প্যানডেমিক ডায়রি – পর্ব ১

ছেলেটা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে, ফেস শিল্ড, মাস্কের মধ্যে মায়ের ঠোঁটে লেগে আছে দৃঢ়তার লিপস্টিক। অতিমারিতে বদলে যাওয়া জীবনের খতিয়ান টুকরো টুকরো ছবিতে। লিখছেন দোলনচাঁপা দাশগুপ্ত।
গল্প: ট্রায়াল রুম

রঞ্জাবতী আর বনি… নেশা এক। শপিং মল ঘুরে ঘুরে ম্যানিকিনের গায়ে পরানো জামা দেখে দেখে নিজের ওয়ার্ড্রোব ভরিয়ে ফেলা। পাগলের মতো কেনা, কেনা, কেনা। তারপর? পড়ুন দোলনচাঁপা দাশগুপ্তের গল্প।
গল্প: প্রাণবায়ু

বিয়ে বাসি হইয়াছে। দাম্পত্য হইতে ফ্রিজের সাতবাসি সবজির বোঁটকা গন্ধ বাহির হইতেছে। জীবনের একঘেয়েমি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছিয়াছে লকডাউনে। স্বামীকে দেখিলেই রাগে গা জ্বলিয়া উঠিতেছে। হেনকালে দম্পতির শরীরে বাসা লইল করোনাভাইরাস। অতঃপর? পড়ুন ডাঃ দোলনচাঁপা দাশগুপ্তের কলমে।
কনট্রাস্ট!

বিশ্বজুড়ে অতিমারী। মৃত্যুভয়ে তটস্থ মানুষ। কিন্তু তাদের চৈতন্য হয় না! এ কেমন বৈপরীত্য? একদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় কেবল শোকবার্তা, অন্যদিকে নিত্যনতুন যুবা স্বেচ্ছাসেবীর উত্থান। বৈপরীত্য নয়? লিখছেন ডাঃ দোলনচাঁপা দাশগুপ্ত।
অবিনাশ লটারি

সবাই লটারি পাচ্ছে। রাম শ্যাম যদু মধু সব্বাই। শিকে ছেঁড়ে না শুধু দীপক আর গোপার ভাগ্যে। টিকিট কিনেও লক্ষ্মীলাভ হয় না। শেষমেশ একদিন চমক এল জীবনে। কী সেই চমক? পড়ুন দোলনচাঁপা দাশগুপ্তের গল্প অবিনাশ লটারি।
দিনু স্যার (ছোটগল্প)

ডাক্তারির আসল কথা কি বইতে লেখা থাকে? না। আসল রহস্য লুকিয়ে আছে মড়া কাটায়। আর সে কথা দিনু স্যারের চেয়ে বেশি ভালো করে আর কে জানে? কে এই দিনু স্যার? এ নামে তো কোনও শিক্ষক নেই মেডিকেল কলেজে!
বসন্তদিন (গল্প)

ছুটির দিনে দুব্রোভনিকের জনবহুল রাস্তা স্ত্রাদুনে চলে যায় সুজয়। একটা বিয়ার নিয়ে বসে থাকে সৈকতে। দু’ চারটে চেনা মুখ হাসে। সামান্য গল্পস্বল্প হয়।