প্রাকশতবর্ষের আলোয় শনিবারের চিঠি

‘শনিবারের চিঠি’ মুদ্রিত হত প্রথম দিকে ‘প্রবাসী’ প্রেস থেকেই। প্রকাশকের ঠিকানা ছিল যোগানন্দ দাসের বাড়ির ঠিকানা। প্রতি সংখ্যার মূল্য এক আনা। বার্ষিক সডাক তিন টাকা। রঙ্গ-ব্যঙ্গ পরিপূর্ণ পত্রিকাটিতে সেই সময়ে যারা লেখক ছিলেন, তাঁরা কেউই স্বনামে লিখতেন না। অশোক চট্টোপাধ্যায়, শান্তা দেবী, যোগানন্দ দাস, মোহিতলাল মজুমদার, সজনীকান্ত দাস, হেমন্ত চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ কবি-অধ্যাপক-সাহিত্যিকরাই এসব ছদ্মনামে লিখতেন।
Mrinal Sen: Centenary Tribute

Sen’s heroines, especially in his later films are everyday workers who could well be typists and saleswomen who came out in droves after partition, gradually replacing the fast dwindling Anglo-Indian secretaries.
Mrinal Sen: The Man Who Never Stopped Questioning

Sen sometimes came across as a passionate documentary film maker especially with his use of real-life footage of violence, and montages of newspaper cuttings to convey the problems of the city.
ক্যান্টো ফেস্টিভ্যাল: কবিতার আনন্দমেলা, উৎসবে শরিক দিল্লি-কলকাতা

চারদিন-ব্যাপী এই উৎসবের প্রথম পর্বটি হয়েছিল নয়া দিল্লির ‘ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো সেন্টার’-এ। একই ছাদের নীচে জড়ো হবেন বিশ্বের খ্যাতনামা কবি, অনুবাদক, শিক্ষাবিদ, অধ্যাপকরা। জড়ো হবেন দেশের কবিতাপ্রেমী মানুষ, সাহিত্যের ছাত্রছাত্রীরা। চলবে কবিতা পাঠ ও কবিতাকেন্দ্রিক আলোচনা— এমন ভাবনাই জন্ম দিয়েছিল এই অভিনব উৎসবের। বলা বাহুল্য, বাংলা তথা ভারতে এমন আয়োজন বিরল।
৮০ বছরে অসিত বসু: দ্য লাস্ট অফ দ্য মোহিকান

মঞ্চ, যাত্রা, চলচ্চিত্র, টেলিভিশন, তথ্যচিত্রসহ অভিনয় শিল্পের নানা শাখায় জীবন জুড়ে বিচরণ করেছেন তিনি এবং এখনও সেই যাপনই করে চলেছেন। এই বিশাল কর্মকাণ্ডকে কোনও একটা ৩০ কিম্বা ৬০ মিনিটের তথ্যচিত্রের পরিসরে ধরে ফেলা অসম্ভব, কিন্তু পরিচালক এবং কলাকুশলীদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় অসিত বসুর দীর্ঘ শিল্পজীবন যাপনের একটা অনবদ্য নির্যাস ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষিত হয়ে থাকল।
মায়ের হাতের স্বাদগন্ধ

মাতৃদিবসে পাঁচজন লেখকের কাছে আমরা জানতে চেয়েছিলাম তাঁদের মায়ের হাতের রান্না বলতে প্রথমেই কোন স্বাদের কথা মনে পড়ে। মা-কে কাছে না-পাওয়ার দুঃখ ভুলে তাঁরা জানালেন মায়ের হাতের সেই বিশেষ পদটির কথা, যার স্বাদগন্ধ এখনও তাঁদের রসনায় অমলিন।
আলোকচিত্রের আলোকলতা

অধিকাংশ ফোটোগ্রাফারই যেখানে রাজকীয় প্রাচুর্য বা প্রকৃতিপ্রেম নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন, অন্নপূর্ণা তাঁর ক্যামেরায় ধরে রাখতেন সমাজের দারিদ্র্যপীড়িত নিচুতলার মানুষের জীবনালেখ্য। নারী দিবসে বাংলালাইভের বিশেষ ফিচার।
মহারাজ এ কী সাজে…

দীর্ঘ তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে মঞ্চের উপর সৌমিত্রবাবুর নির্দেশে কাজ করে গিয়েছেন বাদল দাস, আলোকশিল্পী। খুব কাছ থেকে দেখেছেন মঞ্চের রাজা লিয়রকে। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন পল্লবী মজুমদার।