মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত: পর্ব ১৩

যেহেতু সরস্বতী প্রেসে একমাত্র ইউনিয়ন হচ্ছে সিটু, সেখানে যাঁরা ছিলেন তাঁরা বললেন— না, আমরা এর থেকে সরে আসব না। আমি বললাম যে, দেখুন আর কোনও প্রেসে সাবসিডাইজ়ড ক্যান্টিন নেই যেখানে ৬ আনাতে ভাত, ডাল, মাছ খাওয়া যেত। ১৯৭১-’৭২-’৭৩-এ আমি নিজেও সেখানে খেয়েছি। আমরা অনেক জায়গায় মাইনে বেশি দিচ্ছি, কতগুলো জায়গায় কম ছিল ঠিকই। কিন্তু প্রিন্টিং ইন্ডাস্ট্রির যা অবস্থা, তাতে সেটা দেওয়া সম্ভব নয়। তাঁরা মানলেন না। স্ট্রাইক চলল। প্রথমে তাঁরা চেষ্টা করেছিলেন মোরারজি দেশাইকে দিয়ে অধিগ্রহণ করানোর জন্য সই করাতে। সেন্ট্রাল মিনিস্ট্রির একটা সই লাগে। সেই সইটা মোরারাজি দেশাই করেননি। হল কখন, যে সময় চরণ সিং-এর মিনিস্ট্রি ছিল। পার্লামেন্ট বসেনি।
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে সরস্বতী প্রেসের জন্মকথা, দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত…
ভিডিও: দেবাশিস দত্ত সাক্ষাৎকার

দেবাশিস দত্ত মোহনবাগান অ্যাথলেটিক ক্লাবের সচিব এবং বেঙ্গল চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি। তাঁর সংস্থা ১৯২০ সাল থেকে কোলকাতা বন্দর এবং দেশের অন্যান্য বেশ কিছু বন্দরের সঙ্গে যুক্ত। তাঁর উদ্যোগ, তাঁর কর্মজীবন এবং অবশ্যই মোহনবাগান নিয়ে তাঁর সঙ্গে আড্ডা দিলেন রূপা মজুমদার। বাংলালাইভ ডট কমের প্রতিবেদন।
মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত: পর্ব ১২

আমাদের প্রচুর বই দু-কালারের হয়। ‘হাসিখুশি’ যখন প্রথম হয়, দু-কালারের হয়। ১৯৭১ সালে রবীন সরকারের প্রোডাকশন হাউস থেকে যখন আমাদের প্রোডাকশন হাউসে বাবা কাজগুলো নিয়ে এলেন, তখন দু-কালারের হয়েছে। তখন স্পেশাল স্ক্রিন নয়, দু-কালারের হাফটোন⎯ অরেঞ্জ অ্যান্ড ব্ল্যাক-এর কম্বিনেশনে। ১৯৭৯ সালে বাইরে গিয়েছিলাম। তখন কিছু লাইন স্ক্রিন নিয়ে আসি। আমি আসার পর এক্সপেরিমেন্ট করলাম দু-কালার লাইন স্ক্রিন দিয়ে।
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে সরস্বতী প্রেসের জন্মকথা, দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত…
মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত: পর্ব ১১

ধরণী ঘোষ কী করতেন তখন, প্রত্যেক দিন বিকেলবেলায় এসে স্টলগুলোতে ঘুরতেন। পরের দিন বিভিন্ন বই সম্বন্ধে ফ্রন্ট পেজের বাঁ-দিকের তলায় একটা লেখা থাকত কোন বই কীরকম ইত্যাদি নিয়ে। ধরণী ঘোষকে আমি এখনও স্যালুট করি ওই ইনিশিয়াল বছরগুলোয় কাজের জন্য। উনি গিল্ডের প্রোপ্যাগান্ডায় সাহায্য করেছিলেন। পরবর্তীকালে ‘আনন্দবাজার’ করেছে, সবাই করেছে।
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে সরস্বতী প্রেসের জন্মকথা, দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত…
ভিডিও: নাট্যকার প্রবীর গুহ’র সাক্ষাৎকার (পর্ব ১)

নাট্যকার ও নাট্য পরিচালক প্রবীর গুহ বাংলা নাট্যজগতের এক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। তাঁর প্রতিষ্ঠিত দল অলটারনেটিভ লিভিং থিয়েটার প্রান্তিক মানুষদের কথা বলার চেষ্টা করে। সুমিত্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে বললেন শৈশব কৈশোর ও নাট্যজীবনে গোড়ার কথা।
মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত: পর্ব ১০

রিসেন্টলি বলছি, ডিকশনারি আর সেরকম চলে না। কারণ সমস্তটাই ইন্টারনেটে পাওয়া যায়। সূক্ষ্ম–সূক্ষ্ম যে পরিবর্তনগুলো ডিকশনারিতে পাওয়া যায়, তা ইন্টারনেটে পাওয়া যায় না। ফলে কী হচ্ছে, ট্রান্সলেশন হচ্ছে, কিন্তু সেটা ভালো হচ্ছে না।
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে সরস্বতী প্রেসের জন্মকথা, দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত…
ভিডিও: রতনলাল বিশ্বাস পায়ে হেঁটে অতিক্রম করেছেন ১৪০টির বেশি পাস

রতনলাল বিশ্বাস একজন অভিযাত্রী। তিনি পায়ে হেঁটে অতিক্রম করেছেন অসংখ্য গিরিপথ। হেঁটেছেন মরুভূমিতে, সমুদ্রতটে, বরফজমা পাহাড়ি হ্রদের বুকে। রাশিয়ার বিখ্যাত বরফে ডাকা বইকাল হ্রদ পেরিয়েছেন। সম্রাট মৌলিকের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে অভিযাত্রী জীবনের নানান গল্প শোনালেন। বাংলালাইভের প্রতিবেদন।
মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত: পর্ব ৯

বিধান রায় জিজ্ঞাসা করলেন কোন সাইজটা করলে ভালো হয়? বাবা তখন বঙ্কিম রচনাবলীর ১ নম্বরটা নিয়ে গেলেন। বিধান রায় দেখে খুব খুশি। বললেন, ‘বাঃ, বেশ তো। হাতে ধরে বেশ সহজভাবে পড়া যাচ্ছে। কোনও অসুবিধে হচ্ছে না তো পড়তে’। তখন উনি করলেন কি, ডি.এন.সেনকে ডেকে পাঠালেন। এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের ডি.এন. সেন তখন ওঁর ডান হাত। ডি.এন.সেনও ওই সাইজটা খুব পছন্দ করলেন। তখন ঠিক হল যে ওই সাইজটাই হবে।
দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে সরস্বতী প্রেসের জন্মকথা, দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে মুখোমুখি দেবজ্যোতি দত্ত…