স্মরণে শিশিরকণা

স্মরণে শিশিরকণা – বিশিষ্ট বেহালাবাদক তথা ভারতীয় উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের অন্যতম উজ্জ্বল নক্ষত্র শিশিরকণা ধর চৌধুরীর প্রয়াণে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য
রবির গানে অষ্টনায়িকা – একটি সংগীত ও নৃত্য আলেখ্য

রবির গানে অষ্টনায়িকা – একটি সংগীত ও নৃত্য আলেখ্য, নিবেদনে গৌড়ীয় নৃত্য ভারতী
উৎসারিত আলো | কোরক বসু

বিশ শতকের শুরুতে কিন্তু কণিকাতত্ত্ব আবার ফিরে এল মহাসমারোহে। ধাতব তলের ওপর আলো ফেললে দেখা যাচ্ছিল, ইলেকট্রন নির্গত হয়, তারই পোশাকি নাম ফোটো-ইলেক্ট্রিক এফেক্ট। এই ঘটনা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে আইনস্টাইন বললেন, আলো আসলে কতগুলো “এনার্জি প্যাকেট”-এর সমাহার। কোরক বসুর কণ্ঠে এই ফিচারটির পডকাস্ট শুনতে ক্লিক করুন
শুধু যাওয়া আসা (শ্রদ্ধেয়া রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী শ্রীমতি পূর্বা দামের স্মৃতিতর্পণ)

গুরুর জন্মতিথিতে শিষ্যার চিরবিদায়, এমনটা সচরাচর দেখা যায় না। সুচিত্রা মিত্রের জন্মদিনে পূর্বা দামের প্রয়াণ এমনই এক বিরল ঘটনার সাক্ষী করে দিল তাঁর অগণিত ভক্তকে। তাঁকে নিয়ে একান্ত স্মৃতিচারণে স্বপন সোম। পাঠে কোরক বসু
মানিকদার গান-গল্প

আমরা যখন হাল্কা আলাপচারিতায় ব্যস্ত হঠাৎ “এসে গেছে” ”এসে গেছে” বলে একটা চাপা গুঞ্জন শুনতে পেলাম। স্টুডিওয় তখন পিন পড়লেও শব্দ হবে। তারপরেই মানিকদার প্রবেশ। ঢুকতে ঢুকতেই ওই বাজখাঁই গলায় “অলোক, তোমার সব মিউজিশিয়ান এসে গেছে?” বলে হাঁক দিলেন।
কলকাতা ‘৭০ আর হস্টেলের গল্প

অলিভ, ওয়ান আর পি জি মিলিয়ে প্রতিদিন কমপক্ষে শখানেক ছেলেপুলের থাকাখাওয়া, শেল্টারের ব্যবস্থা হত এই তিন ছাত্রাবাসে। এছাড়াও যেকোনও ছোটবড় গোপন গ্রুপ মিটিং-এর অন্যতম নিরাপদ ঠিকানা ছিল অলিভ, পিজি আর ওয়ান হস্টেল। পাঠে কোরক বসু
আগে বই শেষ হোক, তারপর কথা হোক

অসিত সেন। যাত্রা শুরু করেছিলেন সত্যজিৎ রায়ের সমসাময়িক হিসেবে। তবে একেবারেই ভিন্ন ঘরানার ছবি দিয়ে। একের পর এক বাংলা ও পরে হিন্দি ছবিতে বাঙালি দর্শককে মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছিলেন তিনি। কোরক বসুর পাঠে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য…
ঈশ্বরকণা

তাঁর মতো রসিক মানুষও কম আছে। ওঁর বাড়ির কাছে একটা বড় মাঠে খুব বড় হ্যালোউিন-এর পার্টি হত। দু-তিন বার আমি আর বিক্রমও গিয়েছি। এবং ভাবলেও অবাক লাগে, জ্যাঠামশাই, চিন্নামা, অণুষ্কা, আমি, বিক্রম—সবাই আমরা অদ্ভুত সমস্ত পোষাক পরে দারুণ হুল্লোড় করেছি। কেউ পাইরেট, কেউ ভূত, কেউ পেত্নি সেজে মহানন্দে মেতে উঠেছি।