শ্রীরামকৃষ্ণের অন্তিম গান

সুরের পথে যখনই রামকৃষ্ণদেব কিছু বলতে চেয়েছেন, তা কিন্তু তাঁর কথার মতো সহজ ভঙ্গিতে ঘটেনি। যদি তাঁর সারাজীবনের সঙ্গীত-সরণী দিয়ে চলি, দেখা যাবে অহরহ যেসব গান তিনি গাইছেন বা শুনছেন, তার প্রত্যেকটি গভীর অন্তরদর্শনের বার্তা দিচ্ছে। তাঁর গাওয়া শেষ গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
তিনটি গানে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে এক বড় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল বাংলা গান। দেশাত্মবোধ ও স্বাধীনতার উন্মাদনা প্রচারে বাংলা গানের চেয়ে বড় হাতিয়ার তখন সাধারণ মানুষের কাছে আর কিছু ছিল না। এমনই তিনটি গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।
‘আমাকে চেষ্টা করে কাঁদতে হবে না’

গীতা দত্ত। হিন্দি ও বাংলা গানের জগতে এক চিরস্মরণীয় নাম। কণ্ঠমাধুর্যে যিনি অনায়াসে জায়গা করে নিয়েছিলেন কোকিলকণ্ঠী লতা মঙ্গেশকরের ঠিক পাশে। অথচ জীবন তাঁকে কেবলই ঠেলে দিল উজানস্রোতে। লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
পান্না হল লাল…

পান্নালাল ভট্টাচার্য। শ্যামাসঙ্গীতের জগতে এক কিংবদন্তী প্রতিম। তাঁর কণ্ঠে যেন এসে বসতেন দেবী কালিকা স্বয়ং। আজও শক্তি অর্চনা অসম্পূর্ণ তাঁর গান ছাড়া। লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
‘পথের দাবী’ ও রবীন্দ্র-শরৎ পত্রালাপ

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যখন ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধাচরণ করে ‘পথের দাবী’ উপন্য়াস লিখলেন এবং তা বিপুল জনপ্রিয়তা পেল, তখন ব্রিটিশ সরকার তা বাজেয়াপ্ত করল। হতাশ, দুঃখিত শরৎবাবু প্রতিবাদের আশায় চিঠি লিখলেন রবীন্দ্রনাথকে। কিন্তু আশাপূরণ হল না। কেন? খোঁজ নিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
নায়িকার আগে ছিলেন মানবতাবাদী

একই অঙ্গে এত রূপ বোধহয় একেই বলে। একাধারে গায়িকা, নৃত্যশিল্পী এবং নায়িকা। আর সবার উপরে এক প্রকৃত মানবতাবাদী মরমী মানুষ। রুমা গুহঠাকুরতার তুলনা তিনি নিজেই। লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
সঙ্গীতময় শরৎচন্দ্র

শরৎচন্দ্র অমরকথাশিল্পী। কলমের দুনিয়ায় তাঁর চলাচলের খবর আমরা সকলেই অল্পবিস্তর রাখি। কিন্তু সঙ্গীতের দুনিয়াতেও যে তাঁর ছিল অবাধ গতি, সে খোঁজ রাখে কয়জনা? শরৎবাবুর সঙ্গীতপ্রীতি, তাঁর দরাজ গানের গলা, তাঁর বাঁশির হাত, এসব নিয়ে লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।
বেলুড়মঠে দুর্গোৎসবের ইতি-কথা

বেলুড় মঠের দুর্গোৎসবের সূচনা হয়েছিল স্বামী বিবেকানন্দের মৃত্যুর ঠিক এক বছর আগে। মাথার উপর পেয়েছিলেন মা সারদার আশীর্বাদ। কিন্তু কোন ভাবনা থেকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন স্বামীজি?