মেগা-লো…!

মেগা-লো… ম্যানিয়াক!!! বললেই আমাদের সকলের মনশ্চক্ষে ভেসে ওঠে নানা রং নানা মুখ। এ আমির আবরণ ভেদ করে বাকিদের দিকে তাকানো, সে কি যে সে কাজ বাওয়া? লিখছেন অনুব্রত।
পকেটমার হইতে সাবধান!

চোরেদের মধ্যে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি কৌলীন্য যার, সে হল পকেটমার। এ স্কিল সাধারণের ধরাছোঁয়ার বাইরে। এতে চাই কঠোর অধ্যবসায়, পরিশ্রম এবং একাগ্রতা। লিখছেন অনুব্রত।
ও আমার পাড়ার নেড়ি

পেডিগ্রি কথাটায় যে সম্মান ও সমীহ রয়েছে, নেড়ি শব্দে তা একেবারেই নেই। বরং খানিকটা তাচ্ছিল্যই প্রকাশ পায়। তবে শুধুই কি তাই? কিছুটা আদরমাখানো প্রশ্রয়ও কি মিশে নেই? নেড়িদের নিয়ে নাড়াচাড়া করলেন অনুব্রত।
কোভিডের ডিজিটাল দুনিয়া

এটা সত্যি, যে কোভিড আমাদের ব্যাকফুটে ঠেলে দিয়েছে। আমাদের বাধ্য করেছে যাপন নিয়ে নতুন করে ভাবতে, ঘরে বসে কাজ, শিক্ষা, বিনোদনের হরেক উপায় হাতড়ে বের করতে। কিন্তু সত্যিই কি তাতে আমরা ভুলে গিয়েছি এ সবের আসল মানে? প্রতি পদে ডিজিটাইজেশন সত্যিই কি আমাদের জীবনযাত্রা চিরতরে উলটে পালটে দেবে? উত্তর খুঁজলেন অনুব্রত।
বাঙালির ভোগের বাড়ি!

বাঙালি এখনও বাঙালির সমালোচনায় এক নম্বরে। এই ইগো ধারণ করে রাখতে পারাও কৃতিত্বের ব্যাপার বৈকি! বাঙালির ভোগের বাড়ি যাওয়ার ধারণা নিয়ে বাঙালির জয়গাথা লিখলেন অনুব্রত।
আমার বাড়িতে শঙ্কর মাছের চাবুক আছে, একবার টাচ করলেই…

আজ, ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস। আমরা, যারা এখন আর ছাত্রছাত্রী নেই, এই দিনটায় মধুমাখা নস্টালজিয়ার সুড়সুড়ি খেতে খেতে ফিরে দেখি সেইসব সিন আর মুচকি হেসে হাতে তুলে নিই বাজারের থলি! শিক্ষক দিবসে স্কুল-কলেজের বাঁদরামির আখ্যান অনুব্রতর কলমে!
একগলা জলে খড়কুটো আঁকড়ে ধরার রং

বর্ষা সর্বদাই অঘটন-ঘটন-পটিয়সী। কখনও কোমর জলে উল্টে যাওয়া হাত রিকশা, কখনও ম্যানহোলের খোলা ঢাকনা, আবার কখনও বা নেহাতই কাদায় পা পিছলে আলুদ্দম! তার মাঝে মাঝে কখনও ভেসে আসে রেডিওতে রিমঝিম গিরে সাওন, আর যুগলের মাথা থেকে হাওয়ায় উড়ে যায় মহেন্দ্র দত্তের ছাতা!…
ওয়র্ক ফ্রম হোম

সাধারণ দিন হলে এই সময়টায় দাপিয়ে বেড়াই। তোয়ালে ও অন্তর্বাস আমার সঙ্গে লুকোচুরি খেলে। আমি চার্চিলের মতো চিৎকার করে বাথরুমে প্রবেশ করি এবং পরিবার লজ্জা নিবারণের ব্যবস্থা না করলে ওই অবস্থাতেই বেরিয়ে আসার হুমকি দিই। কিন্তু এখন পরিবর্তিত পরিস্থিতি। ওয়র্ক ফ্রম হোম, মানে ডব্লিউ-এফ-এইচ। নিয়ম মেনে আগে কুড়ি সেকেন্ড সাবান জলে হাত কচলাই। তারপর হালকা করে ওঁকে বলি, ব্রেকফাস্ট-এ পাঁউরুটি হলেই চলবে, বাড়িতেই তো আছি। টুকটাক খেতেই থাকব। আজ চান নয়, দাড়ি কামানো নয়। পুরো বেনিয়ম। কিন্তু বিধির বিধান হল করপোরেট পদে পদে পরীক্ষায় ফেলবে তার বিশ্বস্ত কর্মচারিকে।