একটা নতুন ফেলুদা হয়ে যাক

এক বন্ধুকে বলতে শুনেছিলাম, “আমার ইচ্ছেমতো বিষয়ে পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যে আনকোরা নতুন পদ্য কে লিখে দেবে আমায়? কোন কবির এমন সাধ্য আছে? পছন্দ না হলে চোখের পাতা পড়তে না পড়তেই ফের আরেকটা। ছোট কবিতা চাইলে ছোট, দীর্ঘ চাইলে দীর্ঘ। কে দেবে, কে?” প্রসঙ্গত, শুধু কবিতা নয়, গল্প, নিবন্ধও অবলীলায় লিখে দিচ্ছে এই যান্ত্রিক সাহিত্যিক। উপন্যাস লিখতে পারে কি না, সেটা নিজের হাতে জানার চেষ্টা করিনি। সত্যি কথা বলতে কী, ভয় করছিল।
ইন্টারনেট-বিশ্বে হইচই ফেলে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি, সত্যিই কি বিপ্লব নিয়ে আসছে সে? উল্লাসের আড়ালে ভয়ের কারণ নেই তো? উত্তর খুঁজলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী…
রবি ঠাকুরের চাঁদের পাহাড়টা হবে?

ডিজিটাল লাইব্রেরি নামটার সঙ্গে যাঁরা পরিচিত নন, তাঁদের বোঝার সুবিধার জন্য বলা যেতে পারে, এ আসলে এক বাইনারি পুস্তকালয়। বই-ম্যাগাজিন-জার্নাল-খবরের কাগজ এখানে সঞ্চিত থাকে তাদের ডিজিটাল অবতারে। … লিখছেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
অভাবের নবাব

প্রিয় শব্দ কিংবা লাইন তো থাকবে বইয়ের পাতায়। প্রতিবাদ গর্জে উঠতে পারে হাতে উঁচিয়ে রাখা প্ল্যাকার্ডে। সব ছেড়ে তা টিশার্টে কেন? বাংলা গ্রাফিক টিশার্টের দুনিয়ায় উঁকি দিলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
যে পাতার রং হলুদ

বই। যতই ই-বুক, কিন্ডল, অডিও বুক আসুক না কেন, হাতে ধরে বই পড়ার রোম্যান্সকে টেক্কা দিতে সব্বাই ফেল। আর সে বই যদি হয় পুরনো, হলুদ পাতা, পাতলা হয়ে যাওয়া সেলাইয়ের? লিখলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
মেগার পরে মেঘ জমেছে

মেগাবাইট-এর দুনিয়া আগে আমাদের চমকিত করত! কিন্তু সে সব তো এখন ধূসর অতীত! গিগাবাইট পেরিয়ে টেরাবাইট, তাকেও ছাড়িয়ে প্যারাবাইট… তারপর আরও আরও। লিখলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
বেজে ওঠা অক্ষরমালা

বই পড়বার জিনিস। অন্তত তাই তো জেনে এসেছি আমরা। কিন্তু একুশ শতকে এসে পালাবদল। বই হয়ে গেল শোনবার জিনিস। চলতে চলতে, রাঁধতে রাঁধতে, যে কোনও সময় নিজস্ব ডিভাইসটি অন করে বই পড়া শুনুন সুমধুর কণ্ঠে! অডিওবুক নিয়ে লিখছেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
‘কোথা যে উধাও হল…’

যাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় দিনভর আঙুল দিয়ে নৌকা চালান, সৃজনশক্তি প্রকাশের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছেন নিজের সাধের ভার্চুয়াল দেওয়ালকে, লেখা চুরি আটকানোর জন্য তাঁদের মধ্যে অনেকেই হালে একটা নতুন পদ্ধতির শরণাপন্ন হয়েছেন। সেটা কী? পড়ুন অম্লানকুসুম চক্রবর্তীর লেখা।
ফেলে আসা ফ্লপিদিন

ফ্লপি! ফেলে আসা কম্পিউটার যুগের একটি খণ্ড যার অস্তিত্ব আজ নিশ্চিহ্ন হলেও রয়ে গেছে একটুখানি, ওয়ার্ড পাওয়ারপয়েন্টের ‘সেভ’ বোতামে! ফেলে আসা ফ্লপিদিন অম্লানকুসুম চক্রবর্তীর কলমে।