জয়ন্তিয়ার অপরিকল্পিত কয়লাখনি: জোয়াই পর্ব ১৩

এখানকার কয়লার স্তর, যাকে বলে ‘সিম’, মোটেও পুরু নয়। বড়জোর এক মিটার। কাজেই সুড়ঙ্গের উচ্চতা এক মিটারের সামান্য বেশি। অপরিকল্পিতভাবে যেখানে সেখানে গাঁইতি চালানোর ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রবল হয়ে ওঠে কয়লাখনিতে। এবারের ‘জোয়াই’-তে জয়ন্তিয়া পাহাড়ের অপরিকল্পিত খনি নিয়ে লিখছেন অমিতাভ রায়।
মেঘালয়ের কয়লা-বৃত্তান্ত: জোয়াই পর্ব ১২

১৮৭০-এর দশকে জয়ন্তিয়া পাহাড়ের লাকাডং এলাকায়, সিলেট সীমান্তের গ্রাম ‘লুম মুইয়ং’-এ শুরু হয়েছিল মাটি খুঁড়ে কয়লা তোলার কাজ।
মেঘালয়ের খনিজ সম্পদ এবং ব্রিটিশ বাণিজ্যের ফাঁদ: জোয়াই পর্ব ১১

পান খাওয়ার কাজে চুন অপরিহার্য। পানের নেশায় কবে থেকে মানুষ মজেছে তা বলা মুশকিল। অসমবাসী তাম্বুল চিবোতে অভ্যস্ত। মেঘালয়ের মানুষের কাছে তা কোয়াই। আর বাঙালি খায় পান। আদতে একই ব্যাপার। আর পান সাজতে চুন চাই-ই চাই।
ইউরেনিয়াম খনির খোঁজ : জোয়াই পর্ব ১০

মেঘালয়ের বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষিত ছেলেমেয়েরা সংখ্যায় কম হলেও তেজস্ক্রিয় বিকিরণ এবং তার প্রভাব সম্পর্কে যথেষ্ট ওয়াকিবহাল। কঙ স্পেলিটি তাঁদের আদর্শ। তার উপরে তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে এখন তো হাতের মুঠোয় এসে গেছে পৃথিবীর যাবতীয় খবরাখবর।
স্পেলিটি লিংডো লাংগ্রিন ও মেঘালয়ের ইউরেনিয়াম — জোয়াই (পর্ব ৯)

ইউসিআইএল কর্তৃপক্ষকে এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার বার্তা পাঠালেন কঙ স্পেলিটি ওরফে স্পেলিটি লিংডো লাংগ্রিন-এর নেতৃত্বাধীন প্রমীলা বাহিনী। ইউসিআইএল অনেক কাকুতি-মিনতি করে তাঁর কাছে আবেদন -নিবেদন জানাতে থাকে। তিনি স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেন যে অর্থ দিয়ে তাঁদের স্বাধীনতা কেনা যাবে না।
ইউ-শিলং দেবীর নামে শহরের নাম হল শিলং — জোয়াই (পর্ব ৮)

ব্রিটেন থেকে সদ্য আগত যুবক প্রশাসকদের কাছে শিলং হয়ে গেল আদর্শ এবং আকর্ষণীয় কর্মস্থল। দেশের রাজধানী কলকাতা থেকে বেশ দূর। ঢাকা বা গুয়াহাটির মতো নিত্যকার সমস্যা শিলংয়ে অনুপস্থিত। সবচেয়ে বড় কথা কাজ কম, অবসর বেশি। শিলং-কে ‘প্রাচ্যের স্কটল্যান্ড’ আখ্যা দিয়ে তারা দেশে চিঠি পাঠায়।
নদী জঙ্গল ঘেরা খাসি পাহাড়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে চলল গেরিলা যুদ্ধ – জোয়াই (পর্ব ৭)

ইউ তিরথ সিং বীর। তিনি খাসি গোষ্ঠীর নেতা। মুখ বুজে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অত্যাচার সহ্য করা তাঁর রক্তে নেই। পথ একটাই। বিদ্রোহ।
গুয়াহাটি থেকে সিলেট হয়ে ঢাকা গেল স্কটের রাস্তা – জোয়াই (পর্ব ৬)

প্রায় ১০০ কিমি রাস্তার মাত্র ১৬ কিমি এখনও টিঁকে আছে। পাহাড় জঙ্গল নদী গিয়ে ঘেরা এই পথ হাল্কা ট্রেকিং-এর জন্য আদর্শ।