এলোমেলো বেড়ানো: ৯

বৃত্তাকার প্রাঙ্গণের পরিধি ধরে গড়ে তোলা ঢালাও বারান্দায় একের পর এক সাজানো রয়েছে চৌষট্টিটি ছোটো ছোটো কক্ষ। প্রতিটি কক্ষে রয়েছে এক একটি পাথরের মূর্তি। মূর্তিগুলির ভগ্নদশা দেখে এখন বোঝা যায় না যে, এগুলো আদতে কার মূর্তি। তবে লোকে বলে যে, এগুলি যোগিনী মূর্তি। পাথরের তৈরি স্তম্ভ ধরে রেখেছে কক্ষ এবং অলিন্দের ছাদ। অলিন্দের অন্য পাশে রয়েছে মন্দিরের চবুতরা। আর বৃত্তাকার প্রাঙ্গণের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে একটি স্বতন্ত্র বৃত্তাকার ছোটো মন্দির।
এই আশ্চর্য স্থাপত্যের মন্দিরটিই আজ দর্শনার্থীদের কাছে ‘সংসদ মন্দির’ নামে পরিচিত। কেন? লিখলেন অমিতাভ রায়
জীবন গিয়েছে চলে আমাদের কুড়ি কুড়ি বছরের পার…

৯-১১-এর বিধ্বংসী জঙ্গিহানার কুড়ি বছর পূর্ণ হল আজ। পৃথিবীতে ধ্বংসলীলা বেড়েই চলেছে নিত্যদিন। তার নতুন নতুন মুখ তৈরি হচ্ছে আর সারা বিশ্ব কেঁপে উঠছে ত্রাসে। লিখলেন অমিতাভ রায়।
এলোমেলো বেড়ানো: ৪

লোকের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ে যে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী তিন হাজারেরও বেশি বোমা ফেললেও তানোট মাতার মন্দিরটি অক্ষত থেকে যায়। তানোট থেকে ঘুরে এলেন অমিতাভ রায়।
এলোমেলো বেড়ানো: ৩

এখন কোনও বাড়িরই ছাদ নেই। সম্ভবত প্রবল মরুঝড়ে উড়ে গেছে অথবা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মোকাবিলা করতে না পেরে ভেঙে গেছে। কয়েকটি বাড়ি নিশ্চয়ই দোতলা ছিল। রাজস্থানের অনামী জায়গায় ঘুরে এলেন অমিতাভ রায়।
এলোমেলো বেড়ানো: ২

মানচিত্রের নির্দেশ অনুযায়ী প্রাসাদের ভিতর দিয়ে সর্বেশ্বর মন্দিরে যাওয়ার রাস্তা রয়েছে। অগত্যা গা ঝাড়া দিয়ে আবার প্রাসাদে হানা না দিয়ে উপায় কী! … ভানগড় ঘুরে দেখলেন অমিতাভ রায়।
এলোমেলো বেড়ানো: ১

কখনও ভানগড়ে গেছেন? চমকে উঠলেন কেন? জায়গাটার নামই শোনেননি? আশ্চর্য ব্যাপার! ভানগড় কিন্তু কোনও কল্পলোকের অচিনপুর নয়। … ঘুরে এসে লিখছেন অমিতাভ রায়।
ব্রিনডংকের অন্দরে: শেষ পর্ব

চতুর্দিকে পরিখা পরিবৃত সিমেন্ট দিয়ে গাঁথা পাথরের ইমারত। আকারে, নকশায় অন্য যে কোনও দুর্গের মতোই। মূল ফটক পেরিয়ে ভেতরে প্রবেশ করতেই সামনে দীর্ঘ করিডর। ব্রিনডংক কনসেনট্রেশন ক্যাম্প ঘুরে লিখছেন অমিতাভ রায়।
ব্রিনডংকের অন্দরে: পর্ব ৩

করিডরে কোনও প্রাণের অস্তিত্ব নেই। বেশ গা ছমছম করা পরিবেশ। করিডরের দু’পাশে একের পর এক ঘর। প্রতিটি ঘরই আলোকিত, তবে ঝলমলে নয়। বাঁয়ে প্রথম ঘরটিতে জ্বলজ্বল করছে বেশ কয়েকটি নাৎসি কন্সেন্ট্রেশন ক্যাম্পের নাম।