লকডাউনে নট আউট!

থেমে না-থাকা এই সব রেস্তোরাঁর মানুষের কাছে ভালো খাবার পৌঁছে দেওয়ার এই প্রচেষ্টা সত্যিই প্রশংসনীয়। অনেকেই আছেন যারা প্রতিনিয়ত তিনবেলা রান্না করতে পারছেন না বা একা বাড়ি থেকে কাজ করছেন। তাঁদের জন্য ফুড ডেলিভারি নিশ্চয়ই অত্যন্ত জরুরি পরিষেবা। অন্যদেরও সংসারের সব কাজ সামলে রোজকার রান্নার ভার নেওয়া কঠিন। তাই খাবার ডেলিভারি অনেকের মুখেই হাসি আনতে বাধ্য।
টুন্ডে, শর্মা, ইদ্রিস আর রহিমের শহর লখনৌ

রহিমের নিহারির স্বাদ একেবারেই আলাদা। আমারা দু ধরণের মাংসের নিহারি খেয়েছিলাম। অপূর্ব স্বাদ। কলকাতার জাকারিয়া অঞ্চলের যে নিহারি পাওয়া যায় তার থেকে অনেক কম মশলা দেওয়া। স্বাদের জন্য উপকরণের মানের ওপর বেশি জোর দেওয়া হয়, তাই মশলার আধিক্যও কম।
নবাব, আদাব আর কাবাবের শহর লখনউ

মেইন কোর্সে ছিল মাটন পসিন্দা কাবাব, ফিশ মুসল্লম, পনির খুশ রঙ, ভেজ পুলাও, পুদিনার রায়তা, আর অবশ্যই জনপ্রিয় পার্সি ডিশ মাটন ধানসাক ও ব্রাউন রাইস। রান্না অতি অপূর্ব। তবে যে পদটার জন্য এখনও মন কেমন করে, সেটি হল গাজর কি হালুয়া।