বাউন্ডুলে লগ্নে জন্ম এই মনটাকে দিন-রাত পাহাড় ডাকে, হাতছানি দেয় আরও কাছে যাওয়ার। মন তো এক পায়ে খাড়া, কিন্তু ৫৫ বছরের এই মধ্যবিত্ত শরীরে যে নানা সমস্যা, হাঁটুতে, কোমরে চোট, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা তো আছেই। তাছাড়া মনের কাছে তো গুপী বাঘার জুতো, কিন্তু শরীরটাকে টানতে গেলে তো পকেটের কথাও ভাবতে হয়। এই সব চিন্তার মাঝেই খোঁজ পেলাম পঞ্চচুল্লি বেস ক্যাম্পের, খুব কম হেঁটে পৌঁছে যাওয়া যায় পঞ্চচুল্লির পায়ের কাছে। খরচ একটু বেশি, তবে পরোয়া না করেই পরিকল্পনা করতে বসে গেলাম। আমি, আমার স্ত্রী ও ভ্রাতৃপ্রতিম দিনু, দিনবন্ধু সোরেন। সাপ্তাহিক লালকুয়া এক্সপ্রেসে টিকিট কাটা হল, মহেশ জঙের সঙ্গে কথা হল, KMVN-এর প্রয়োজনীয় বুকিং সারা হলো। এখন শুধু অপেক্ষা।
মে মাসের ২০ তারিখে সকাল আটটায় ট্রেনে চেপে বসলাম। দীর্ঘ ২৩ ঘণ্টার যাত্রা শেষে পরদিন সকাল সাতটায় পৌঁছলাম লালকুয়া। গাড়ি ঠিক করে রাখাই ছিল, রওনা দিলাম পিথোরাগড়ের পথে। তবে এখানে বলে রাখি, যারা এই পথে যাবেন তারা কিছু বেশি দিয়েও টনকপুর হয়ে পথ ধরবেন। কারণ ভীমতাল হয়ে রাস্তা কিছুটা কম হলেও সরু রাস্তা, জ্যামের কারণে সময় অনেকটাই বেশি লাগে। দীর্ঘ ট্রেন-যাত্রার ধকলের পর আমি টনকপুরের রাস্তাই ধরলাম। বিকেল তিনটে নাগাদ পৌঁছলাম পিথোরাগড়, KMVN-এর আরামদায়ক ঘরের আশ্রয়। আর পাঁচটা পাহাড়ি জনপদের মতোই পিথোরাগড়, তবে বিকেলবেলা KMVN-এর সামনের রাস্তায় হেঁটে বেড়াতে বেশ ভালো লাগবে। ঠান্ডা নেই বললেই চলে। তবে KMVN এর সামনে একটি মন্দির আছে যার চাতাল থেকে রাতের পিথোরাগড় অনবদ্য দেখতে লাগবে।

সকাল সাতটায় গাড়ি ছুটল ধরচুলার দিকে, সেখানে মহেশ জং বাকি অংশের দায়িত্ব নেবে। রাস্তায় একবার প্রাতরাশের জন্য দাঁড়ালাম। সাড়ে দশটায় পৌঁছলাম ধরচুলা। মহেশ গাড়ি নিয়ে দাঁড়িয়েই ছিল, একটা ঢাউস মাহিন্দ্রা ম্যাক্সে আমরা তিনজন। ধরচুলা থেকে দান্তু ৭৫ কিলোমিটার রাস্তা আমার দেখা ভয়ংকরতম রাস্তা। বছরের মধ্যে ৬ মাস এই রাস্তা বন্ধ থাকে, এপ্রিলের মাঝামাঝি খোলে। রাস্তায় চারটে গ্লেসিয়ার পড়ে যা কেটে রাস্তা খুলে দেওয়া হয়েছে। বুঝলাম মাত্র তিনজনের জন্যও কেন ছোট গাড়ি নয়। অপরূপ সুন্দর, কিন্তু ভয়ানক এই রাস্তায় সৌন্দর্য উপভোগ করবেন, নাকি ইষ্টনাম জপ করবেন, নাকি ঝাঁকুনি সামলাবেন তা আপনাকেই ঠিক করতে হবে। আগে রাস্তা ছিল নাগলিং অবধি, তারপর হাঁটতে হত। এখন রাস্তা দান্তু পর্যন্ত। তাই হাঁটার রাস্তা কমে দাড়িয়েছে দুগতু থেকে ২.৫ কিমি, দান্তু থেকে ৩.৫ কিমি। মনে প্রশ্ন আসতেই পারে, তাহলে দুগতুতে থাকব না কেন? আসলে দান্তু থেকেও পঞ্চচুল্লির অসাধারণ ভিউ পাওয়া যায় যেটা দুগতু থেকে পাওয়া যায় না।
৫ ঘণ্টায় ৭৫ কিমি রাস্তা পাড়ি দিয়ে বিধ্বস্ত অবস্থায় পৌঁছলাম দান্তু। কিন্তু কপাল খারাপ, আকাশে মেঘ থমথম করছে। কাজেই কোনওরকমে ঘরের মধ্যে। প্রসঙ্গত বলে রাখি, মহেশের বাড়িতে আতিথেয়তা ভালো পেলেও মেঝেতে বিছানা, ঘর যদিও গরম। সবচেয়ে মারাত্মক, টয়লেট অনেকটা দূরে। অন্ধকারে প্রায় জল-জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে, গোবর পাড়িয়ে যাওয়া, ছোট টয়লেট, আমাদের পক্ষে কোনোরকমে চলে গেলেও মহিলাদের পক্ষে ভয়ংকর কষ্টদায়ক।

প্রাতরাশ সেরেই হাঁটা শুরু করলাম বেস ক্যাম্পের দিকে। প্রথম এক কিমি রাস্তা সামান্য চড়াই উৎরাই, পৌঁছলাম দুগতু। সেখান থেকে এক কিমি রাস্তা দমফাটা চড়াই, তবে পাথর বাঁধানো। এরপর জঙ্গলের মধ্য দিয়ে সোজা রাস্তা, দুর্দান্ত দৃশ্য, দুপাশে কনিফারাস গাছের জঙ্গল, মাঝে মাঝে রডোডেনড্রন, তবে আমাদের পরিচিত লাল বা গোলাপি, এমনকি সাদাও নয়, ম্যাজেন্টা রঙের রডোডেনড্রন, আর গাছগুলো ছোট, কিন্তু এত পরেও ফুল যথেষ্ট। এদিকে পঞ্চচুল্লির দেখা তো নেইই, বরং আকাশের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে যে কোনও সময় বৃষ্টি নামবে। একটু পরেই পৌঁছে গেলাম বেসক্যাম্প। হাসিমুখে এগিয়ে এল কর্মচারীরা। এখানে বলে রাখি, যে তিন রাত ছিলাম, এদের সার্ভিসের কোনও তুলনা হয় না। যখন গরম জল, চা চেয়েছি, হাসিমুখে দিয়ে গেছে। ঐ প্রবল ঠান্ডাতেও হাসিমুখে সার্ভিস দিয়েছে, কোনও বিরক্তি দেখিনি। একটা ফাইবারের ইগলু হাট জুটল। এখানেও কমন টয়লেট, তবে বড়, কমোড আছে এবং কল খুললে জল পাবেন, দান্তুর মত মগে করে নিয়ে আসতে হবে না। ইগলু হাটে লোহার খাটে বিছানা। বিছানাপত্তর বেশ পরিষ্কার, মোটের উপর ব্যবস্থা ভালো। কাছের পাহাড়ের মাথায় অল্প অল্প তুষার দেখা গেলেও যার টানে আসা সেই পঞ্চচুল্লি মেঘের আড়ালেই। মাঝে মাঝে দুয়েক ফোঁটা বৃষ্টিও পড়ছে। ফলে মনটা ভারী হয়েই রইল।

পরদিন সকালে ঘুম ভাঙল বৃষ্টির শব্দে। খুব জোরে না হলেও ভালোই। এর মধ্যেই একদল জিরো পয়েন্টের দিকে রওনা হয়ে গেল। আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম আজ এখানেই বসে থাকব, আবহাওয়ার উন্নতি হলে কাল জিরো পয়েন্ট দেখে একেবারে দান্তুতে নেমে যাব। সিদ্ধান্ত সঠিক প্রমাণ করতেই যেন বেলা বাড়ার সঙ্গে বৃষ্টির দাপটও বাড়তে শুরু করল। একটু পরেই এই ট্যুরের সবচেয়ে বাজে ঘটনাটা ঘটল।
এখানে মোট ৫ টি ইগলু হাট। একটি রান্নার কাজে ব্যবহার করা হয়, বাকি চারটে-তে থাকতে দেওয়া হয়। আমাদের দু-রাতের বুকিং ছিল। কিন্তু মহেশ একইসঙ্গে ২৫ জনের একটি দলের জন্য চারটি ইগলু হাটই দেবে বলে বুকিং নেয়। ট্যুর অপারেটর এসে অত্যন্ত অভদ্র আচরণ করতে থাকে। সভ্য জগতের কোনও মানুষ যে এত নীচ আচরণ করতে পারে ওঁকে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। মহেশ দান্তু থেকে উঠে আসে, আমাদের বারবার বলতে থাকে ভুল হয়ে গেছে, আমরা যেন একরাত টেন্টে থাকি। আমরা বলি ভুল যখন হয়েই গেছে তখন ভাগাভাগি করে একটা রাত কাটিয়ে দি। কিন্তু ঐ ট্যুর অপারেটর অত্যন্ত কুৎসিত ভাষায় জানায় তাদের চারটে হাট লাগবে, তারা কারও সঙ্গে শেয়ার করবে না। অগত্যা যেহেতু তারা দলে ভারী, মহেশ আমাদের বাধ্য করে ইগলু হাট ছেড়ে স্টাফ টেন্টে একরাত থাকতে। সেটা মালপত্র রাখার গুদামও বটে। বাইরে অঝোরে বৃষ্টি হচ্ছে, মিলিটারি টেন্ট গোছের টেন্টের মধ্যে পাতা ফ্লোর ম্যাট কর্দমাক্ত, ইনার লেয়ার অনেক জায়গায় আউটার লেয়ারের সাথে ঠেকে যাওয়ায় কোনও কোনও জায়গা ভেজা, সামনের জিপারের একাংশ ছেঁড়া, কম্বলের পর্দা টাঙিয়ে ঠান্ডা আটকানোর চেষ্টা করলাম। তবু তিনটে লোহার খাটিয়া দিয়েছিল। বিকল্প দেওয়া হল, সেই রাত আমরা ৩.৫ কিমি হেঁটে দান্তুতে নেমে যাব, পরের দিন আবার ৩.৫ হেঁটে ফিরে আসব। পুরো পয়সা দিয়েও ঐ প্রচন্ড ঠান্ডার মধ্যে, ঐ অব্যবস্থায় আমাদের একরাত কাটাতে বাধ্য করা হল। নাকের বদলে নরুণ পেলাম। বলা হল, পরের দিন আমাদের দান্তুতে ফেরার দরকার নেই, আমরা বেসক্যাম্পেই একটা ইগলু হাট পাব। তবে কর্মচারীরা আমাদের সঙ্গে অসাধারণ সহায়তা করেছে— আমাদের অবস্থা বুঝে সমস্ত খাবার টেন্টে দিয়ে গেছে, কিছুক্ষণ অন্তর এসে জেনে গেছে কিছু লাগবে কিনা। আমরা ওদের জায়গা নিয়ে নেওয়ায় কিচেনে রাত কাটিয়েছে। এই সমস্ত কিছুর মূলে মহেশের বড় দলের বুকিং পাওয়ার লোভ।

দুঃখের দহন দানেই বোধহয় অমৃত ওঠে। রাতে টয়লেটে যেতে গিয়ে দেখলাম আকাশ ঝকঝক করছে। সকালে ঘুম ভাঙল বড় দলটির হইচই-এ, তারা জিরো পয়েন্ট যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমাদেরও যাওয়া, তবে যেহেতু আমরা একটা দিন বেশি পেয়ে গেছি, তাই ঠিক করলাম ব্রেকফাস্ট করে বেরোবো। নীল আকাশে মাথা উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে পঞ্চচুল্লির পাঁচটি শৃঙ্গ, প্রথমে সাদা, তারপর সোনালী, শেষে আবার রজত শুভ্র। এত কাছ থেকে এইভাবে পঞ্চচুল্লি দেখা যেন স্বপ্ন। নির্নিমেষ চেয়ে রইলাম। ততক্ষণে মাথা থেকে বেড়িয়ে গেছে ট্যুর অপারেটরের নীচতা, মহেশের লোভ। এ যেন আক্ষরিক অর্থেই ‘তুমি নির্মল কর, মঙ্গল করে, মলিন মর্ম মুছায়ে’। সেইদিকে তাকিয়ে তাকিয়েই একসময় ব্রেকফাস্ট শেষ হল, সাড়ে আটটা নাগাদ একটি ছেলেকে গাইড হিসাবে নিয়ে রওনা দিলাম জিরো পয়েন্টের দিকে। কর্মচারীরা জানালো আমাদের মালপত্র ওরাই নির্ধারিত হাটে রেখে দেবে।

জিরো পয়েন্টের রাস্তার বর্ণনা দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়, বিভূতিভূষণ হয়তো পারতেন। শুধু এইটুকু বলতে পাড়ি স্বর্গ বোধহয় এর থেকে সুন্দর নয়। দুপাশে ম্যাজেন্টা রঙের রডোডেনড্রনের বাহার, পাইন, ধুপি গাছের সারি, জমে যাওয়া জলধারা আপনাকে মোহাবিষ্ট করে রাখবে। এই জমে যাওয়া জলধারা পার হতে হবে। বরফের উপর দিয়ে সন্তর্পণে পার হওয়া, একটু এদিক ওদিক হলেই ধপাস। আর সামনে পঞ্চচুল্লির পাঁচটি শৃঙ্গ গাম্ভীর্য নিয়ে আপনাকে নিরীক্ষণ করছে সবসময়। জিরো পয়েন্ট পৌঁছনোর শেষ ধাপে আপনাকে একটা গ্লেসিয়ারের উপর দিয়ে প্রায় ৫০০ মিটার অতিক্রম করতে হবে। সামনে একটা গভীর গিরিখাত, তারপরেই উঠে গেছে পঞ্চচুল্লির শৃঙ্গ। কত ছবি তুলবেন! যেদিকেই তাকাই শুধু বরফ ঢাকা পাহাড় চুড়া। মাঝে মাঝে গুমগুম শব্দে টের পাবেন বরফ ভেঙে ছোটখাটো আভেল্যাঞ্জ হচ্ছে। ক্যামেরার সাধ্য কী একে বন্দি করে! তিন কিমি রাস্তা টের পাবেন না কী করে চলে এলেন। এখানে কিছুক্ষণ কাটিয়ে ফেরার পালা। বেস ক্যাম্পে ফিরে এলাম তখন প্রায় বেলা ২.৩০, তখনও নির্মেঘ আকাশ ভরে দৃশ্যমান পঞ্চচুল্লি। মন আরও ভালো হয়ে গেল, যখন দেখলাম ছেলেগুলো সুন্দর করে আমাদের মালপত্র একটা হাটে রেখে দিয়েছে। খাবার খেয়ে আবার বাইরে এসে বসলাম। আলো নিভে না যাওয়া পর্যন্ত যে ছুটি নেই। গত দুদিনের ঘাটতি পোষাতে পঞ্চচুল্লি যেন বদ্ধপরিকর।

রাত কাটিয়ে হাটের বাইরে এসে দেখি আজও আকাশ পরিষ্কার। সামান্য সাদা মেঘ যেন পঞ্চচুল্লির সাদা বরফের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে। এখানকার কর্মচারীরা সত্যিই আসাধারণ। হাটের বাইরেই টেবিল পেতে খাবার দিয়ে গেল। ভালো সময় একসময় শেষ হয়। সাড়ে নটা নাগাদ ব্যাগপত্তর নিয়ে নামতে শুরু করলাম। ফেরার সময় আমাদের যাত্রাপথ একটু সংক্ষিপ্ত, মহেশ গাড়ি নিয়ে দুগতুতেই ছিল, ফলে মাত্র ২.৫ কিমি হেঁটেই পথ শেষ। কিন্তু উৎরাই পথও কঠিন, বারবার তো পিছন ফিরে দেখি মহামহিমকে। নেমে গাড়িতে ধরচুলা। মহেশের অমায়িক ব্যবহার। এইখানেই গল্পটা শেষ হলে ভালো হত, কিন্তু ধরচুলা পৌঁছে মহেশের লোভের আরেক প্রতিফলন দেখলাম। ২২ তারিখ সকাল সাড়ে দশটায় মহেশের গাড়িতে ওঠা, ২৭ তারিখে বেলা তিনটেতে ধরচুলা, দান্তু পৌছেছিলাম ২২শে বিকেলে, ছেড়েছি.২৭ তারিখ বেলা ১১টায়। চার রাত, মহেশের সঙ্গে কথা ছিল গাড়ি-সহ প্রতিদিন মাথাপিছু ২৫০০ টাকা, সেই হিসাবে ৩০০০০ টাকা দিতে যেতেই পাঁচদিনের ৩৭৫০০ টাকা দাবি করল। ধরচুলা মহেশের ঘরবাড়ি, কাজেই বহু বুঝিয়ে ৩৫০০০-এ ছাড়া পেলাম।

কালী নদীর ধারে নিতান্ত বিশেষত্বহীন ধরচুলা, ওপারে নেপাল, ঝোলাপুল টপকে দেখে আসতে পারেন। সীমা সুরক্ষা বল আধার কার্ড দেখে যেতে দেয়, তবে নোংরা, ঘিঞ্জি পরিবেশ, ভালো লাগবে না। পরদিন গাড়ি নিয়ে মুক্তেশ্বর গেলাম। অপূর্ব সুন্দর জায়গা, তবে সে অন্য গল্প। পরদিন লালকুয়া পৌঁছে ট্রেন, কোলকাতা। সমস্ত নীচতা, লোভ ভুলে মাথার মধ্যে শুধু পঞ্চচুল্লির অনুরণন আর ক্যামেরার কিছু অক্ষম ছবি।
ছবি সৌজন্য: লেখক
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির স্নাতকোত্তর।পেশায় শিক্ষক। বেলুড় বিদ্যামন্দিরের ফোটোগ্রাফির ডিপ্লোমা। ভালোবাসেন বেড়াতে, ছবি তুলতে আর পুরোনো বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে।
Balo
ঈর্ষা হচ্ছে। ইস, কি সুন্দর ! হঠাৎ চলে গেলে তিন জন !
Beautifully written
মনেহল দেখে এলাম।ঐ চত্বরটা ঘোরা আছে।বিবরণ খুব সুন্দর।তবে আগে থাকার সম্প্রতি ছিল।
থাকার ভালো ব্যবস্থা ছিলনা।